রাজ্যের ছাত্রদের অগ্রাধিকার দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই চর্চা হচ্ছে
হাইলাইটস
- 12 টি ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে চেয়েছে পশ্চিমবঙ্গের পড়ুয়ারাই অগ্রাধিকার পাক
- প্রস্তাব পাশ হলে কয়েকটি আসন তাঁদের জন্য নির্দিষ্ট করে দেওয়া হবে
- বাকি চারটি বিভাগ নিজেদের সিদ্ধান্ত জানালেই নিয়ম তৈরি কর ফেলবে যাদবপুর
কলকাতা: স্নাতক স্তরে এ রাজ্যের পড়ুয়াদের অগ্রাধিকার দেওয়ার পক্ষে সওয়াল করল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশিরভাগ ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ। 16 টি ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের মধ্যে 12 টি চেয়েছে পশ্চিমবঙ্গের পড়ুয়ারাই অগ্রাধিকার পাক। এই প্রস্তাব কার্যকর হলে দেশের অন্যতম নামী এই বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছুটা হলেও সুবিধা পাবেন এ রাজ্যের পড়ুয়ারা। কয়েকটি আসন তাঁদের জন্য নির্দিষ্ট করে দেওয়া হবে। বারোটি বিভাগ মঙ্গলবার নিজেদের সুপারিশের কথা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছে। বাকি চারটি বিভাগ নিজেদের সিদ্ধান্ত জানালেই নিয়ম তৈরি কর ফেলবে যাদবপুর। বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন চিরঞ্জিত ভট্টাচার্য জানান 12 টি বিভাগের সুপারিশ এসে পৌঁছেছে। আমরা বাকি গুলির জন্য অপেক্ষা করছি।
চিনকে চাপে রেখে মাসুদকে রাষ্ট্রসঙ্ঘ ঘোষিত জঙ্গি তকমা দেওয়ার দাবি করল আমেরিকা, ব্রিটেন এবং ফ্রান্স
রাজ্যের ছাত্রদের অগ্রাধিকার দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই চর্চা হচ্ছে। এক্ষেত্রে এ রাজ্যের পড়ুয়া বলতে কোন বিশেষ বোর্ডের কথা বলা হচ্ছে না। পাকাপাকিভাবে এ রাজ্যে থাকেন এমন পড়্যুয়াদের কথা বোঝানো হচ্ছে। সংরক্ষণের কথা হলেও তার জন্য কোন পরিমাণ এখনও নির্দিষ্ট হয়নি। মানে কটি আসন সংরক্ষিত করা থাকবে তা বলে দেওয়া হয়নি। সমস্ত বিভাগের চূড়ান্ত বক্তব্য জানার পর সিদ্ধান্ত নেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসি কমিটি। ডিন জানান, পশ্চিমবঙ্গে উচ্চ শিক্ষার জন্য ভর্তুকির পরিমাণ যথেষ্ট সেই কারণেই প্রান্তিক এলাকা থেকেও পড়ুয়ারা রাজ্যের বিভিন্ন নামী সরকারি বা সরকার পোষিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়ার স্বপ্ন দেখেন। যাদবপুরে পড়তে বার্ষিক মাত্র দু হাজার টাকা খরচ হয়। ভারতের অন্য নামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এর চেয়ে অনেক বেশি টাকা লাগে। এমতাবস্থায় শিক্ষকরাও চান রাজ্যের বিভিন্ন জেলার মেধাবী ছাত্ররা বিশ্ববিদ্যালয় পড়ার সুযোগ পান।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)