हिंदी में पढ़ें Read in English
This Article is From Jul 10, 2019

বিস্ময় বালক! মাত্র ১৩ বছর বয়সেই যোগী আদিত্যনাথের জীবনীসহ শতাধিক বইয়ের লেখক

মাত্র ৬ বছর বয়স থেকেই বই লিখতে শুরু করে সে,তাঁর প্রথম বইটি ছিল কবিতার বই, এখনও একের পর এক বই লিখে চলেছে “আজ কি অভিমন্যু”

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

"আজ কি অভিমন্যু" নামে বই লেখে উত্তরপ্রদেশের ১৩ বছরের মৃগেন্দ্র রাজ

অযোধ্যা:

উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) বছর তেরোর এক ছেলে এমন কাণ্ড ঘটিয়েছে যা দেখে বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যাচ্ছেন অনেকেই। উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা মৃগেন্দ্র রাজ (Mrigendra Raj) নামে ছেলেটি এই বয়সেই লিখে ফেলেছে ১৩৫ টি বই। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ সহ বিভিন্ন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের জীবনী লেখার পাশাপাশি বেশ কিছু ধর্মীয় বইও লিখে ফেলেছে সে। যে বয়সে মানুষ হাতে খড়ি হওয়ার পর একটু একটু করে বাইরের জগতের সঙ্গে পরিচিত হতে থাকে সেই বয়সেই ওই কামাল করে ফেলেছে উত্তরপ্রদেশের ওই বিস্ময় বালক।মাত্র ৬ বছর বয়সেই একটি আস্ত কবিতার বই লিখে ফেলে সে।আর তারপর থেকেই লেখার নেশা যেন চেপে বসে তাঁর উপর। না, নিজের নামে আবার বই লেখে না সে, লেখক হিসাবে অন্য অনেক বিশিষ্ট লেখকের মতোই ছদ্মনাম নিয়েছে সে। ১৩ বছরের (13-year-old author) মৃগেন্দ্র রাজ এখনও পর্যন্ত শতাধিক বই লিখেছে “আজ কি অভিমন্যু” (Aaaj Ka Abhimanyu) এই ছদ্মনামে।নিজের লেখনির জোরে এত অল্প বয়সেই তাঁর ঝুলিতে রয়েছে চার-চারটি বিশ্ব রেকর্ড।

পশ্চিমবঙ্গের পুরসভাগুলির প্রশাসনের মেয়াদ বৃদ্ধি করতে বিল পাস বিধানসভায়

“রামায়ণের ৫১ টি চরিত্র বিশ্লেষণ করে আমি।প্রতিটি বইয়ে রয়েছে ২৫ থেকে ১০০টি পাতা।এমনকি লন্ডনের ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অফ রেকর্ডস থেকে ডক্টরেট করার অফারও পাই আমি”, জানিয়েছে মৃগেন্দ্র ওরফে লেখক “আজ কি অভিমন্যু” ।

Advertisement

মঙ্গলবারের ভারত-নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালের বাকি অংশ বুধবার

উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা মৃগেন্দ্র রাজের মা সুলতানপুরে একটি প্রাইভেট স্কুলের শিক্ষিকা। তিনি জানিয়েছেন, ছোটবেলা থেকেই তাঁর ছেলের লেখার প্রতি আসক্তি ছিল এবং মা হিসেবে তিনি ছেলের সেই আসক্তিকে আরও উৎসাহিত করেছেন।মৃগেন্দ্রর বাবা একজন সরকারি কর্মচারি। রাজ্যের সুগার ইন্ডাস্ট্রি অ্যান্ড কেন ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্টে চাকরি করেন তিনি।ভবিষ্যতে বিভিন্ন বিষয়ে বই লিখে একজন বড় লেখক হিসাবেই জীবনে প্রতিষ্ঠা পেতে চায় সে, জানিয়েছে “আজ কি অভিমন্যু”।

Advertisement
Advertisement