Teen arrested for raping minor: শিশুটি যখন তাঁর বাড়ির বাইরে খেলছিল তখনই ওই ঘটনা ঘটায় অভিযুক্ত কিশোর (প্রতীকী ছবি)
লখিমপুর: ক্রমেই সামনে আসছে একের পর এক ধর্ষণের ঘটনা। নাবালিকা থেকে বৃদ্ধা, পরিস্থিতি যা দাঁড়িয়েছে তাতে সুরক্ষিত নন দেশের কোনও মহিলাই, এই আতঙ্ক ক্রমে গ্রাস করছে সমাজকে। দিল্লি গণধর্ষণের ঘটনার পর গর্জে উঠেছিল গোটা দেশ, কিন্তু ২০১২ সালের সেই নির্ভয়া কাণ্ডের পরেও একের পর এক নারী নির্যাতন তথা যৌন হেনস্থার খবর সামনে এসেছে। সম্প্রতি তেলেঙ্গানায় এক পশু চিকিৎসককে গণধর্ষণ করে পুড়িয়ে মারা হয়েছে। সেই ঘটনার রেশ কাটার আগেই ফের সামনে এসেছে রাজস্থানের এক ৬ বছরের শিশুকে ধর্ষণ করে শ্বাসরোধ করে হত্যার ঘটনা। তারই মধ্যে উঠে এল আরেক নাবালিকার যৌন হেনস্থার (Uttarpradesh Rape) ঘটনা। উত্তরপ্রদেশের লখিমপুর জেলায় ৬ বছরের এক নাবালিকাকে ধর্ষণ (Minor raped in UP) করার অভিযোগে গ্রেফতার (Teen arrested for raping minor) করা হল ১৪ বছরের এক কিশোরকে। শনিবার সন্ধ্যায় উত্তরপ্রদেশের লখিমপুরে গোলায় ওই ঘটনাটি ঘটে।
জানা গেছে, সেই সময় বছর ছয়েকের বাচ্চা মেয়েটি নিজের বাড়ির বাইরে খেলছিল। সেই সময়েই অভিযুক্ত কিশোর নাবালিকাকে চকলেট দেওয়ার নাম করে বাড়ির ছাদে নিয়ে গিয়ে তাঁকে ধর্ষণ করে।
অভিনব শাস্তি, ৪ বছরের শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা করতেই নগ্ন করে হাঁটাল জনতা
"অভিযুক্তের পরিবার নির্যাতিতা নাবালিকা এবং তাঁর পরিবারের অত্যন্ত পরিচিত। আমরা অভিযুক্তের বিরুদ্ধে আইপিসি ধারা ৩৭৬ (ধর্ষণ) এবং পকসো আইনে মামলা দায়ের করেছি। মেয়েটিকে শারীরিক পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছিল এবং সেই রিপোর্ট নিশ্চিত করেছে যে তাঁকে যৌন নির্যাতন করে ছিল অভিযুক্ত। তবে চিকিৎসকরা বছর ছয়েকের মেয়েটির শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানিয়েছে। অভিযুক্ত নাবালক হওয়ায় তাঁকে আপাতত জুভেনাইল হোমে পাঠানো হবে", বলেন গোলা থানার পুলিশ আধিকারিক ডিপি তিওয়ারি।
রাজস্থানের নিখোঁজ ছাত্রীকে ধর্ষণ করে স্কুল বেল্ট দিয়ে শ্বাসরোধ করে খুনের অভিযোগ: পুলিশ
"অপর এক প্রবীণ পুলিশ আধিকারিক জানান "অভিযুক্ত নিজের ফোনে অশ্লীল বিষয়বস্তু দেখত, সম্ভবত সেই প্রবণতা এবং শারীরিক উত্তেজনাই তাঁকে এই ধরণের অপরাধ করার দিকে ঠেলে দেয়"।
ঠিক একই ভাবে রাজস্থানেও যৌন নির্যাতনের শিকার হয়ে প্রাণ হারাতে হয় আরেকটি ৬ বছরের স্কুল ছাত্রীকে। সেখানকার টংক জেলায় শনিবার হঠাৎই নিখোঁজ হয়ে যায় ওই স্কুলছাত্রী। পরে স্কুলের ইউনিফর্ম পরা অবস্থাতেই তাঁকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। জানা গেছে, প্রথমে তাঁকে প্রথমে ধর্ষণ করা হয় এবং তারপর ওই স্কুলছাত্রীর বেল্ট দিয়েই তাঁকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। ওই নাবালিকার দেহটি তাঁর গ্রামের বাড়ি খেতাদীর কাছে এক শুনশান এলাকায় ঝোপের কাছে পড়ে ছিল। ঘটনাস্থলে মেলে মদের বোতল, স্ন্যাকস এবং রক্ত। পুলিশ জানিয়েছে, শনিবার মেয়েটির স্কুলে একটি ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ছিল এবং তারপরেই সে নিখোঁজ হয়ে যায়।
দেখে নিন এই ভিডিও:
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)