This Article is From Mar 08, 2019

বড়সড় রদবদলের পথে ভারতীয় সেনা, সবুজ সংকেত দিলেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

দেশের সেনা  বাহিনীতে  একাধিক বদল সূচিত হতে চলেছে। সূত্রের খবর, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ এই পরিবর্তনের ব্যাপারে সবুজ  সংকেত দিয়েছেন।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

এগুলির মাধ্যমে ১.৩ মিলিয়ন সদস্যের ভারতীয় সেনা বাহিনীর কার্যকারিতা আরও বাড়াতে চাইছে।

Highlights

  • দেশের সেনা বাহিনীতে একাধিক বদল সূচিত হতে চলেছে
  • প্রতিরক্ষা মন্ত্রী এই পরিবর্তনের ব্যাপারে সবুজ সংকেত দিয়েছেন বলে খবর
  • কয়েকটি সমীক্ষা করে নিয়ে রদবদলের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে
নিউ দিল্লি:

দেশের সেনা  বাহিনীতে (Military) একাধিক বদল সূচিত হতে চলেছে। সূত্রের খবর, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী  নির্মলা সীতারমণ (Nirmala Sitharaman) এই পরিবর্তনের ব্যাপারে সবুজ  সংকেত দিয়েছেন। এই বদলের মধ্যে একটি হল  সেনার মুখ্য কার্যালয়ে (Army Head Quarters ) কাজ করা  ২২৯ জন আধিকারিককে  অন্যত্র বদল করে দেওয়া।

আরও পড়ুনঃ শ্রী শ্রী রবিশঙ্কর সহ তিন জনকে অযোধ্যা মামলা মধ্যস্থতার ভার দিল সুপ্রিম কোর্ট

এছাড়া ডেপুটি চিফ অফ মিলিটারি অপারেশন নামে একটি নতুন তৈরি হবে। এর পাশাপাশি নজরদারী এবং মানবাধিকার রক্ষার কাজ যাতে আরও ভাল ভাবে হতে পারে তার জন্য নতুন শাখা  তৈরি হচ্ছে। ১২টি আলাদা আলাদা গবেষণার পর এই সংস্কারের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এগুলির মাধ্যমে ১.৩ মিলিয়ন সদস্যের ভারতীয় সেনা বাহিনীর কার্যকারিতা আরও বাড়াতে চাইছে।

Advertisement

একটি সূত্র বলছে যে পরিমাণ সেনা আধিকারিককে প্রধান কার্যালয় থেকে  সরানো হচ্ছে তা  মোট সংখ্যার ২০ শতাংশ। আরও জানা  গিয়েছে  এই আধিকারিকদের পাকিস্তান এবং চিন সীমান্তে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। মিলিটারি অপারেশনে আরও গতি আনতে ডেপুটি চিফের পদ তৈরি হচ্ছে। একই সঙ্গে প্রতিরক্ষামন্ত্রী নতুন ইনফরমেশন ওয়েলফেয়ার উইং খোলার অনুমতি দিয়েছেন। নজরদারী এবং মানবাধিকার রক্ষার জন্য দুটি আলাদা শাখা  তৈরিরও সিদ্ধান্ত হয়েছে। দুটি শাখার দায়িত্বেই থাকবেন মেজর জেনারেল র‍্যাঙ্কের অফিসার। প্রথম জন  কাজ চালাবেন সেনা প্রধানের অধীনে আর দ্বিতীয় জনের কাজ  পর্যালোচনা করবেন ভিসিওএ এস।  

গত বছর অক্টোবর মাসেই এই বদলের ব্যাপারে আলোচনা হয়ে গিয়েছিল। এবার দ্রুত সেগুলি লাগু করতে চাইছে সেনা।  কী ধরনের বদল আনা  হতে পারে  ত ঠিক করতে কয়েকটি সমীক্ষার সাহায্য  নেয় সেনা বাহিনী। প্রথমটি ছিল সেনার সদস্য সংখ্যা  ঠিক করা সংক্রান্ত। দ্বিতীয়টি ছিল সেনার প্রধান কার্যালয় সংক্রান্ত।  সেখানে কত জন আধিকারিক রাখা দরকার সেটাও জানার চেষ্টা হয়েছে।  

Advertisement

 

 

Advertisement