Read in English
This Article is From Dec 06, 2018

২০১৯ সালে পুনে থেকে বিজেপির হয়ে ভোটে দাঁড়াতে পারেন মাধুরী দীক্ষিত

অমিত শাহ মুম্বাইয়ে মাধুরী দীক্ষিতের বাসভবনেই 'সমর্থনের জন্য সম্পর্ক' অনুষ্ঠানের সময় দেখা করেন অভিনেত্রীর সঙ্গে এবং নরেন্দ্র মোদি সরকারের সাফল্য সম্পর্কে তাঁর সঙ্গে আলোচনাও করেন

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

বিজেপির এক শীর্ষস্থানীয় রাজ্য বিজেপি নেতা জানান, পুনের লোকসভা আসনের জন্য এই অভিনেত্রীর নাম বাছাই হয়েছে

মুম্বাই:

বলিউডের ‘ধকধক গার্ল' কি এবার অন্য ভূমিকায়? ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি বলিউড অভিনেত্রী মাধুরী দীক্ষিতকে পুনে লোকসভা নির্বাচনী এলাকা থেকে ভোঁটের টিকিট দিতে পারে বলেই বিবেচনা চলছে দলের অন্দরে। দলের ঘনিষ্ঠ সূত্রে এমনই খবর।

এই বছরের জুনে, বিজেপির প্রধান অমিত শাহ মুম্বাইয়ে মাধুরী দীক্ষিতের বাসভবনেই 'সমর্থনের জন্য সম্পর্ক' অনুষ্ঠানের সময় দেখা করেন অভিনেত্রীর সঙ্গে এবং নরেন্দ্র মোদি সরকারের সাফল্য সম্পর্কে তাঁর সঙ্গে আলোচনাও করেন।

বিজেপির এক শীর্ষস্থানীয় রাজ্য বিজেপি নেতা পিটিআইকে জানান, পুনের লোকসভা আসনের জন্য এই অভিনেত্রীর নাম বাছাই হয়েছে। তিনি বলেন, "দল ২০১৯ সালের সাধারণ নির্বাচনে মাধুরী দীক্ষিতকে প্রার্থীপদ দেওয়ার বিষয়ে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করছে। আমরা মনে করছি, পুনে লোকসভা কেন্দ্র থেকে তাঁর নির্বাচনী লড়াই সবথেকে লাভজনক হবে।”

Advertisement

দশ বছর চেনা কেন্দ্রে কড়া চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজে

বিজেপির সূত্রের খবর, "লোকসভা নির্বাচনের বেশ কয়েকটি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করার প্রক্রিয়া চলছে এবং পুনের লোকসভা আসনের জন্য মাধুরী দীক্ষিতের নাম বাছাই করা হয়েছে। এই আসন থেকে লড়লে ফলাফল কী হবে তা গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা হচ্ছে"।

Advertisement

৫১ বছর বয়সী এই দুর্দান্ত অভিনেত্রী ‘হাম আপকে হ্যায় কৌন!', ‘দিল তো পাগল হ্যায়', ‘সাজন' ও ‘দেবদাস'-এর মতো বিখ্যাত সব বলিউড সিনেমায় অভিনয় করেছেন।

২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি কংগ্রেসের কাছ থেকে পুনে লোকসভা আসন ছিনিয়ে নেয়। এই আসন থেকে অনিল শিরোলে তিন লাখেরও বেশি ভোটে জয়ী হন।

Advertisement

তানসেনের সঙ্গেও আমার একটা 'সম্পর্ক' রয়েছে, নির্বাচনী সভায় এসে বললেন মোদী

অভিনেত্রীকে ভোটে দাঁড় করানোর পরিকল্পনা বিষয়ে বিজেপির এক শীর্ষনেতা বলেন, "এই ধরনের কৌশল গুজরাটে নরেন্দ্র মোদিই ব্যবহার করেছিলেন যখন তিনি প্রথমবার মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন। তিনি স্থানীয় নির্বাচনে সকল প্রার্থী বদলে দেন এবং দল তাঁর এই সিদ্ধান্তে উপকৃত হয়!”

Advertisement

তিনি আরও বলেন, "দলে যত নতুন মুখ আসবে তত সমালোচনাও কমবে। এতে বিরোধী দল হতাশ হয়ে পড়ে এবং বিজেপি সর্বোচ্চ আসন জিতে নেয় এবং ক্ষমতা বজায় রাখে।" ওই নেতার মতে, ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে দিল্লিতে স্থানীয় নির্বাচনেও অনুরূপ পরীক্ষা সফলভাবে সম্পন্ন হয়, যেখানে আগেকার সমস্ত কাউন্সিলরকে টিকিট দিতে অস্বীকার করা হয়। বিজেপি সেখানেও আসন জেতে এবং নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখে।

নির্বাচনের আরও খবর এখানে 



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)
Advertisement