This Article is From Jul 08, 2019

বাংলাদেশে নিখোঁজ ২৫ জন মৎস্যজীবী: উপকূলরক্ষী বাহিনী

এক আধিকারিক জানিয়েছেন, ভারতের জলের অংশে, উদ্ধারকার্যের জন্য একটি হভারক্রাফট, ফাস্ট পেট্রোল ভেসেল, এবং একটি এয়ারক্রাফট নামানো হয়েছে।

Advertisement
Kolkata
কলকাতা:

বাংলাদেশের জলে “সম্ভবত ডুবে” গিয়েছে মৎস্যজীবীদের চারটি ট্রলার, আর তাতেই নিখোঁজ ২৫ জন মৎস্যজীবী, সোমবার এমনটাই জানাল উপকূলরক্ষী বাহিনী। বাংলাদেশের উপকূলরক্ষীবাহিনীকে ইতিমধ্যেই তল্লাশি অভিযান এবং নিখোঁজ ট্রলার ও ক্রু মেম্বারদের উদ্ধারকার্যের জন্য সাহায্য চেয়ে আবেদন করেছে তারা। রাজ্যের মৎস্যজীবীদের সংগঠন ওয়েস্টবেঙ্গল ইউনাইটেড ফিশারম্যান অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক বিজন মাইতি জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার চারটি ট্রলারে নামখানা থেকে যাত্রা শুরু করেন দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপের মৎস্যজীবীরা। উপকূলরক্ষীবাহিনীর এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, মৎস্য দফতরের এক আধিকারিক জানান, চারটি ট্রলারের ৬১জন ক্রু মেম্বারের মধ্যে মৎস্যজীবীদের অন্যান্য ট্রলারের মাধ্যমে ৩৬ জনকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে, এবং বাকি ২৫ জন এখনও পর্যন্ত নিখোঁজ।

বঙ্গোপসাগরে ট্রলার উলটে নিখোঁজ জেলেদের ৬ জন উদ্ধার! এখনও খোঁজ মেলেনি ২৫ জনের

ওই মুখপাত্র বলেন, জানান, মৎস্য দফতরের তরফে তাঁদের জানানো হয়েছে, বাংলাদেশের জলে “সম্ভবত ডুবে গিয়েছে” চারটি ট্রলার, “দশভুজা”, “বাবাজি”, “জয় যোগীরাজ” এবং “নয়ন”। এক আধিকারিক জানিয়েছেন, ভারতের জলের অংশে, উদ্ধারকার্যের জন্য একটি হভারক্রাফট, ফাস্ট পেট্রোল ভেসেল, এবং একটি এয়ারক্রাফট নামানো হয়েছে। উপকূলরক্ষী বাহিনীর ওই মুখপাত্র জানান, এর আগে, খারাপ আবহাওয়ার জন্য বাংলাদেশের জলের অংশে আশ্রয় নেওয়া ১১৪ জন মৎস্যজীবীর ট্রলার ফিরিয়ে এনেছিল বাংলাদেশ এবং ভারতের উপকূলরক্ষীবাহিনী। হরিভাঙ্গা নদী দিয়ে রবিবার রাতে ট্রলারটি কাকদ্বীপ মৎস্যবন্দরে পৌঁছায়।

Advertisement

ডানা ছাঁটা হল বিধাননগরের মেয়রের! মুকুল রায়ের সঙ্গে সব্যসাচীর বৈঠকে বাড়ছে জল্পনা

ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনীর তরফে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশে  জলসীমান্ত বরাবর ৩২ জন মৎস্যজীবীর ট্রলার দাঁড়িয়ে থাকতে থেকেছে বাংলাদেশ উপকূলরক্ষী বাহিনী। আবহাওয়ার উন্নতি হলেই, ট্রলারসহ ওই মৎস্যজীবীদের ভারতের জলের অংশে পৌঁছে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা।

Advertisement

কলকাতায় প্রতিরক্ষা বিভাগের এক কর্তা জানান, উপকূলীয় রক্ষীবাহিনী প্রতিকূল আবহাওয়ার মধ্যেই আরও ১৩ জন মৎস্যজীবীকে উদ্ধার করা হয়েছে। সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা জানান, নিখোঁজ ৩১ জন মৎস্যজীবী বৃহস্পতিবার এফবি নয়ন ও এফবি দশভূজা (FB Nayan and FB Dashabhuja) নামের দু'টি ট্রলারে নামখানা থেকে যাত্রা শুরু করেন।

অমর্ত্য সেন নিজেকে অর্থনীতিতেই সীমাবদ্ধ রাখুন: পাল্টা তোপ দাগলেন তথাগত

Advertisement

রবিবার দুপুরে খারাপ আবহাওয়া ও উত্তাল সমুদ্রের কারণে তাঁদের সঙ্গে সব যোগাযোগ নষ্ট হয়ে যায়। পশ্চিমবঙ্গের ফিশারম্যান অ্যাসোসিয়েশনের (West Bengal Fishermen Association) তরফে এই খবর পাওয়ার পর তল্লাশি অভিযান ও উদ্ধারকার্যের ব্যবস্থা করার জন্য দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন মন্টুরাম পাখিরা। 



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
Advertisement