জেনে নিন ১০'টি তথ্য
নিজেদের বৃহত্তরম রকেটটিকে মহাকাশাভিযানে পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরো। যে রকেটে তিনজন ভারতীয়কে পাঠানো হবে অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটা থেকে।.
আগামী ৪০ মাসের মধ্যেই নিজেদের প্রথম অভিযান শুরু করার ব্যাপারে বদ্ধপরিকর ইসরো। s.
চূড়ান্ত সময়সীমা ২০২২ সাল পর্যন্ত। জানিয়েছেন ইসরোর চেয়ারম্যান ডক্টর কে শিবন। .
নিজেদের মহাকাশচারীদের 'ব্যোমনটস' বলে ডাকবে ভারত। সংস্কৃততে 'ব্যোম' মানে শূন্য।
এখনও পর্যন্ত মহাকাশে মানুষকে পাঠানোর প্রযুক্তির উন্নয়নের জন্য ইসরো ব্যয় করেছে ১৭৩ কোটি টাকা।
২০০৭ সালে পরীক্ষামূলকভাবে ৫৫০ কিলোগ্রাম ওজনের উপগ্রহ মহাকাশের একটি কক্ষে পাঠিয়ে আবার সফলভাবে ফেরত আনে ভারত।
ওই পরীক্ষা থেকেই প্রমাণ হয় যে সিলিকন টাইলস যদি মহাকাশযানে রাখা যায়, তাহলে তা পুনরায় পৃথিবীতি ফিরিয়ে আনতে সমস্যা হবে না।
২০১৪ সালে প্রায় অনুরূপ একটি পরীক্ষা করে ভারত। বঙ্গোপসাগর থেকে মহাকাশে পাঠানো ক্যাপসুলটির ওজন ছিল ৩,৭৪৫ কিলোগ্রাম।
স্পেসস্যুট বানাতেও নিজেদের পারদর্শীতা প্রমাণ করেছে ইসরো।
এই বছরেই মহাকাশ সংক্রান্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা করে ইসরো গত ৫ জুলাই। যেখানে সাড়ে বারো টন ওজনের যন্ত্রপাতি পরীক্ষা করা হয়।