অভিযুক্ত নাদিম আর শাকিল সম্পর্কে ভাই। পেশায় কসাই।
খান্ডোয়া, মধ্যপ্রদেশ: মধ্যপ্রদেশের খান্ডোয়াতে তো-হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার করা হল তিনজনকে। জাতীয় নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হল এই তিন অভিযুক্তের বিরুদ্ধে। দেশের নিরাপত্তা বিপর্যস্ত হতে পারে যাদের জন্য তাদের বিরুদ্ধেই এই অতি কঠোর আইনে মামলা রুজু করা হয়। কংগ্রেস সরকার রাজ্যে ক্ষমতায় আসার পর এই প্রথম জাতীয় নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হল কারও বিরুদ্ধে। শুক্রবারই পুলিশের কাছে খবর চলে এসেছিল যে খান্ডোয়ার কাছে মোঘত বলে একটি স্থানে গো হত্যা করা হয়েছে। খান্ডোয়ার পুলিশ সুপার সিদ্ধার্থ বহুগুণা বলেন, "রাত দেড়টা নাগাদ ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায় আমাদের দল। সেখানেই আমরা গরুর দেহের অংশবিশেষ দেখতে পাই। যদিও, অভিযুক্তরা ততক্ষণে ওই এলাকা থেকে চম্পট দিয়েছিল। তাদের মধ্যে দুজন, নাদিম ও শাকিলকে গ্রেফতার করা হয় সেদিনই। সোমবার গ্রেফতার করা হয় তিনজনের মধ্যে তৃতীয়জন আজমকে"।
লাল ডায়েরি সম্পর্কে একী বললেন সারদাকর্তা সুদীপ্ত সেন!
তিনি বলেন, খান্ডোয়া অত্যন্ত সংবেদনশীল জায়গা। সেই কারণেই জাতীয় নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়েছে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে। এছাড়া, গো-হত্যা নিষিদ্ধ আইনের ধারাতেও মামলা করা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে বলে জানায় পুলিশ।
নাদিম ও শাকিল হল দুই ভাই। দুজনেই কসাই। আজম খারখালি গ্রামের বাসিন্দা। সে চাষবাস করে জীবনধারণ করে।
নাদিমের বিরুদ্ধে এর আগেও গো-হত্যার অভিযোগ ছিল। ২০১৭ সালে তার নামে একটি মামলা হয়। পরের বছরই জামিনে ছাড়া পেয়ে গিয়েছিল সে।