কলকাতা : পুরী-হাওড়া শতাব্দী 12278 -ট্রেনে প্রাতরাশ খাওয়ার পর 33 জন যাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়েছে, এমনি অভিযোগ করা হচ্ছে।রেলওয়ের একজন উচ্চপদস্থ আধিকারী জানিয়েছেন যে, বুধবার সকালে প্রাতরাশ খাওয়ার পরেই কিছু যাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়ে।
অস্বস্তি এবং বমি করার অভিযোগে তাদের 14 জনকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। দক্ষিণ পূর্ব রেলওয়ের প্রধান পাবলিক রিলেশনস অফিসার সঞ্জয় ঘোষ, আইএএনএস-কে জানিয়েছেন, ''পশ্চিম মেদিনীপুরের বেলদা স্টেশানে পৌঁছানোর পর দুইজন যাত্রী বমি এবং অস্বস্তির অভিযোগ করে, সঙ্গে-সঙ্গে ডাক্তার আসে তাদের দেখতে, তারপর আরও 15 জন এই একই অভিযোগ আনে''।
অসুস্থ যাত্রীদের খড়গপুর স্টেশানে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়, সেখানে ট্রেন এক ঘন্টা মতো দাঁড়িয়ে ছিল।তিনি জানিয়েছেন, ''সেই অবস্থায় 14 জনকে খড়গপুর রেলওয়ে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় চিকিৎসার জন্য।''
অসুস্থ যাত্রীদের মধ্যে থেকে কিছু লোক জানিয়েছে যে, ট্রেনের রেলওয়ে কেটারিং অ্যান্ড ট্যুরিজম কর্পোরেশন (আইআরসিটিসি)-এর দেওয়া প্রাতরাশ খাওয়ার পর থেকেই তাদের অস্বস্তি লাগছিল, এবং তারা বমি করতে শুরু করে।
একজন যাত্রী জানান,''ভুবনেশ্বর ছাড়ার পর ট্রেনে যে পাউরুটি ও অমলেট পরিবেশন করা হয়েছিল, তা খাওয়ার পরেই আমাদের শরীর অসুস্থ হতে শুরু করে''।
তবে, রেলওয়ের কর্মকর্তারা দাবি করেন যে, যাত্রীরা আইআরসিটিসির পরিবেশিত খাবার খেয়েই যে অসুস্থ হয়ে পড়েছে , এমন কথা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।''আইআরসিটিসি-র খাবারের নমুনা পরীক্ষা করে দেখার জন্য পাঠানো হয়েছে।রিপোর্ট আসার পরেই খারাব কিছু ছিল কিনা বলা সম্ভব হবে।এই ট্রেনে প্রায় 500 জন যাত্রী এই একই খাবার খেয়েছে, তাদের মধ্যে কয়েকজন লোকই ফুড পয়েজনিং-এ আক্রান্ত হয়েছে।'' শ্রী ঘোষ জানিয়েছেন।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)
অস্বস্তি এবং বমি করার অভিযোগে তাদের 14 জনকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। দক্ষিণ পূর্ব রেলওয়ের প্রধান পাবলিক রিলেশনস অফিসার সঞ্জয় ঘোষ, আইএএনএস-কে জানিয়েছেন, ''পশ্চিম মেদিনীপুরের বেলদা স্টেশানে পৌঁছানোর পর দুইজন যাত্রী বমি এবং অস্বস্তির অভিযোগ করে, সঙ্গে-সঙ্গে ডাক্তার আসে তাদের দেখতে, তারপর আরও 15 জন এই একই অভিযোগ আনে''।
অসুস্থ যাত্রীদের মধ্যে থেকে কিছু লোক জানিয়েছে যে, ট্রেনের রেলওয়ে কেটারিং অ্যান্ড ট্যুরিজম কর্পোরেশন (আইআরসিটিসি)-এর দেওয়া প্রাতরাশ খাওয়ার পর থেকেই তাদের অস্বস্তি লাগছিল, এবং তারা বমি করতে শুরু করে।
Advertisement
তবে, রেলওয়ের কর্মকর্তারা দাবি করেন যে, যাত্রীরা আইআরসিটিসির পরিবেশিত খাবার খেয়েই যে অসুস্থ হয়ে পড়েছে , এমন কথা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।''আইআরসিটিসি-র খাবারের নমুনা পরীক্ষা করে দেখার জন্য পাঠানো হয়েছে।রিপোর্ট আসার পরেই খারাব কিছু ছিল কিনা বলা সম্ভব হবে।এই ট্রেনে প্রায় 500 জন যাত্রী এই একই খাবার খেয়েছে, তাদের মধ্যে কয়েকজন লোকই ফুড পয়েজনিং-এ আক্রান্ত হয়েছে।'' শ্রী ঘোষ জানিয়েছেন।
Advertisement
COMMENTS
Advertisement