This Article is From Jan 31, 2019

এম নাগেশ্বর রায়ের মেয়ের বিয়েতে গিয়েছিলেন বলে তাঁর মামলা থেকে সরলেন আরও এক বিচারপতি

সিবিআইয়ের অন্তর্বর্তীকালীন অধিকর্তা  এম নাগেশ্বর রাওয়ের নিয়োগ নিয়ে দায়ের হওয়া  মামলা থেকে সরে গেলেন  আরও এক বিচারপতি।

এম নাগেশ্বর রায়ের মেয়ের বিয়েতে গিয়েছিলেন বলে তাঁর মামলা থেকে সরলেন আরও এক বিচারপতি

এন ভি রামানা এম ভি নাগেশ্বরের মেয়ের বিয়েতেও গিয়েছিলেন।

হাইলাইটস

  • বিচারপতি সরে যাওয়ায় মামলার শুনানি আবার পিছিয়ে গেল
  • এই মামলা থেকে আগেই সরে গিয়েছেন দেশের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ
  • সেচ্ছাসেবীর সংস্থার দাবি নাগেশ্বর রাওকে নিয়ম না মেনে পদে বসানো হয়নি
নিউ দিল্লি:

সিবিআইয়ের অন্তর্বর্তীকালীন অধিকর্তা  এম নাগেশ্বর রাওয়ের নিয়োগ নিয়ে দায়ের হওয়া  মামলা থেকে সরে গেলেন  আরও এক বিচারপতি। এ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের মোট তিন জন বিচারপতি সরলেন এই মামলা থেকে। বিচারপতি  এন ভি রামানা জানান তিনি নাগেশ্বর রাও-র আর তিনি একই রাজ্যের বাসিন্দা। তাঁর মেয়ের বিয়েতেও গিয়েছিলেন। তাই এই মামলায় থাকবেন না। আরও একবার বিচারপতি সরে যাওয়ায় মামলার শুনানি আবার  পিছিয়ে গেল। এরপর এই মামলার আবেদনকারী সংস্থা কমন কজের হয়ে সওয়াল করা আইনজীবী আদালতের কাছে  নতুন বেঞ্চ গঠনের অনুরোধ করেন। এই মামলা থেকে আগেই সরে  গিয়েছেন দেশের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ। ‘কমন কজ' নামে  ওই সংস্থার দাবি  নাগেশ্বর রাওকে নিয়ম না মেনে পদে বসানো হয়েছে। এই  নিয়োগ আইনের পরিপন্থী অভিযোগ ওই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার।

দেশের মানুষের মধ্যে নতুন আশার সঞ্চার করেছে আমার সরকার: রাষ্ট্রপতি

২৩ অক্টোবর মাঝরাতে পদ থেকে আচমকাই ছুটিতে পাঠিয়ে দেওয়া হয় অলোক বর্মাকে। তাঁর  জায়গায় দায়িত্ব নেন এম নাগেশ্বর রাও । তিনি ১৯৮৬ সালের ওড়িশা ক্যাডারের আইপিএস। এই  নিয়োগের বিরোধিতা করেই সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছে  স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা।   দায়িত্ব  নিয়েই একাধিক আধিকারিকে বদল করা  থেকে  শুরু করে বেশ কিছু  সিদ্ধান্ত নেন। অলোক বর্মার নেওয়া বিভিন্ন সিদ্ধান্ত বদলেও ফেলেন তিনি।এরপর সুপ্রিম কোর্টের রায়ে পদ ফিরে পান অলোক বর্মা। আদালত বলে যেভাবে  অলোককে ছুটিতে পাঠানো হয়েছে তা বেআইনি। সিবিআই  অধিকর্তাকে নিয়োগ বা অপদসারণের জন্য যে কমিটি আছে সেখানে আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। সেই কমিটির নেতৃত্বে আছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। কমিটি অলোক বর্মাকে  সরিয়ে দেয়। এই কমিটিতে  মোদী ছাড়াও ছিলেন কংগ্রেসের লোকসভার  নেতা এবং বিচারপতি একে সিক্রি। সরকারের পক্ষে মত দেন বিচারপতি। তাঁর এই সিদ্ধান্ত নিয়ে  তুমুল বিতর্ক হয়। তার জেরে অবসরের পর তাঁর জন্য ঠিক করে রাখা পদ নেবেন না বলে  মোদী সরকারকে জানিয়েদেন বিচারপতি।                                          

 

  

 

.