This Article is From Nov 16, 2018

এন্টালি থানার কনস্টেবল হত্যাকাণ্ড, দোষী ৭ জনের যাবজ্জীবন

২০১২ সালে এক পুলিশ কনস্টেবলকে হত্যা করেছিল সাতজন মিলে। ওই কনস্টেবলের ভাইঝির শ্লীলতাহানি করতে চেয়েছিল তারা। তাতে বাধা দেওয়ার ফলই ওই হত্যাকাণ্ড।

এন্টালি থানার কনস্টেবল হত্যাকাণ্ড, দোষী ৭ জনের যাবজ্জীবন
ব্যারাকপুর:

২০১২ সালে এক পুলিশ কনস্টেবলকে হত্যা করেছিল সাতজন মিলে। ওই কনস্টেবলের ভাইঝির শ্লীলতাহানি করতে চেয়েছিল তারা। তাতে বাধা দেওয়ার ফলই ওই হত্যাকাণ্ড। আজ ব্যারাকপুরের আদালত কনস্টেবল অসীম দামকে হত্যার অপরাধে ওই সাতজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিল। এন্টালি থানার কনস্টেবল ছিলেন অসীমবাবু। ওই সাতজন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামীর নাম- অভিজিৎ ঘোষ, বিশ্বজিৎ ঘোষ, দেবু মুখোপাধ্যায়, তপন চন্দ্র, কুন্তল চক্রবর্তী, বটু মজুমদার এবং প্রসেনজিৎ দত্ত৷ গতকালই তাদের দোষী সাব্যস্ত করেছিল আদালত। আজ শাস্তি ঘোষণা হল। 

মতুয়াদের জন্য নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘোষণা মমতার

ঘটনাটি ঘটেছিল ২০১২ সালের ৮ মার্চ। দোল ছিল সেদিন। উত্তর চব্বিশ পরগণার এয়ারপোর্ট থানার  বিশরপাড়ার বাড়িতেই ছিলেন সেদিন অসীম বাবু। অভিযোগ, আচমকা তাঁর বাড়িতে কয়েকজন দুষ্কৃতি ঢুকে পড়ে তাঁর ভাইঝিকে আবির লাগাতে যায়। তারপর তার শ্লীলতাহানি করার চেষ্টা করে তারা। ওইসময়ই বাধা দেন অসীমবাবু। ওই দুষ্কৃতিরা তখন হুমকি দিয়ে চলে গেলেও খানিকক্ষণ বাদে আরও কয়েকজনকে নিয়ে চড়াও হয়। তাদের হাতে লোহার রড ছিল। 

ঘটনায় ভয়ানক জখম হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন অসীম দাম। মারা যান দু'দিন বাদে ১১ মার্চ।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)

.