Read in English
This Article is From Feb 11, 2019

বয়স ৯৭! ড্রাইভিং লাইসেন্সের মেয়াদ বাড়িয়ে শতায়ু গাড়িচালকের নজির গড়ার মুখে এই ব্যক্তি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত ধুঞ্জিবয় মেহতা একাই থাকেন, রাস্তায় মোটেও তাড়াহুড়ো করেন না। তিনি মনে করেন অত্যধিক গাড়ির ব্যবহার মানুষকে পাগল করে দিয়েছে।

Advertisement
ওয়ার্ল্ড

তেহেমতেন হোমি ধুঞ্জিবয় মেহতা ২০০৪ সালে শেষ গাড়ি চালিয়েছেন (প্রতীকী)

দুবাই:

সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে গাড়ি চালাচ্ছেন শতোর্ধ মানুষ, এমনটা হয়ত বাস্তব হতেই পারে। সম্প্রতি ৯৭ বছর বয়সী ভারতীয় বংশোদ্ভূত এক ব্যক্তির ড্রাইভিং লাইসেন্স আগামী চার বছরের জন্য পুনর্নবীকরণ করা হয়েছে। ১৯২২ সালে জন্মগ্রহণকারী তেহেমতেন হোমি ধুঞ্জিবয় মেহতা সম্ভবত সেই প্রথম শতায়ু মানুষ হবেন যিনি দুবাইয়ের সড়কে গাড়ি চালাবেন। তাঁর লাইসেন্সটি ২০২৩ সালের অক্টোবর পর্যন্ত বৈধ।

ঘটনাচক্রে, ব্রিটিশ রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের ৯৭ বছর বয়সী স্বামী প্রিন্স ফিলিপ স্বেচ্ছায় তাঁর ড্রাইভিং লাইসেন্স জমা দিয়ে দেন। কয়েক সপ্তাহ আগে একটি দুর্ঘটনায় দুই মহিলা গুরুতর আহত হলেও বেঁচে যান তিনি। তারপরেই এই সিদ্ধান্ত।

বড়বাজারে গুদামে আগুন, ঘটনাস্থলে দমকলের ৫ টি ইঞ্জিনের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে

Advertisement

তবে ভারতীয় বংশোদ্ভূত ধুঞ্জিবয় মেহতা একাই থাকেন, রাস্তায় মোটেও তাড়াহুড়ো করেন না। তিনি মনে করেন অত্যধিক গাড়ির ব্যবহার মানুষকে পাগল করে দিয়েছে। তিনি পদব্রজেই ভ্রমণ পছন্দ করেন। দৈনিক চার ঘন্টাও হাঁটাহাঁটি করেন তিনি এই বয়সে।

দীর্ঘদিনের দুবাই বাসিন্দা ধুঞ্জিবয় মেহতা ২০০৪ সালে শেষ গাড়ি চালিয়েছেন। বর্তমানে জনসাধারণের পরিবহণ মাধ্যমে বা পায়ে হেঁটেই ঘোরেন তিনি। তিনি জানিয়েছেন, সিগারেট বা মদ কোনওটাই খান না তিনি, এবং এটাই তাঁর দীর্ঘায়ু হওয়ার গোপন রহস্য। ১৯৮০ সালে তিনি দুবাইয়ে চলে আসেন এবং ২০০২ সাল পর্যন্ত একটি পাঁচতারা হোটেলে হিসাবরক্ষণের কাজ শুরু করেন। সেখানে কর্মচারীদের নথিপত্র যাচাই করা হলে তাঁর বয়স প্রকাশ পায়। স্বাভাবিক নিয়মেই তাঁকে চাকরি থেকে পদত্যাগ করতে বলা হয়।

Advertisement

কাল থেকে শুরু মাধ্যমিক, পরীক্ষা চলাকালীন নিজেদের সঙ্গে মোবাইল রাখতে পারবেন না পরীক্ষকরাও

ধুঞ্জিবয় মেহতা বলেন, “আমার তখন ৮০ বছর বয়স, আমার কোনও পরিবারও নেই। তাই আমি আমার জমানো সঞ্চয় থেকে এই শহরের একটি আবাসনে এক কামরার একটি ঘর নিই দুবাইয়ের নিরাপদ পরিবেশে জীবনযাপনের জন্য। আমি বিয়ে করি নি, আমার বোন ব্রিটিশ যুক্তরাজ্যে থাকে, আমি প্রত্যেক গ্রীষ্মে তাঁর কাছে যাই। কিন্তু আমি লন্ডনে থাকতে চাই না।”

Advertisement

তাঁর বেশিরভাগ বন্ধুরাই অনেকদিন আগে মারা গিয়েছেন এবং এখানে তিনি তাঁর সমস্ত সম্পত্তি আল মিডফা এবং অ্যাসোসিয়েটসের সদস্যের সাহায্যে উইল করে রেখেছেন।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
Advertisement