গুরুগ্রামের ৩ বছরের শিশুকে ধর্ষণ করে হত্যার অভিযোগে ওই যুবককে গ্রেফতার করে পুলিশ।
নিউ দিল্লি: দিল্লি সহ দেশের আরও তিনটে শহর মিলিয়ে ৩ থেকে ৭ বছর বয়সী ন'টি শিশুকে ধর্ষণ করেছে বলে জানাল ২০ বছর বয়সী এক যুবক। তার এই স্বীকারোক্তির ফলে ফের প্রশ্ন উঠে গেল প্রতি বছর যে কয়েক হাজার শিশু হারিয়ে যায়, তা নিয়ে মামলা হয়, সেই মামলাগুলিতে পুলিশ ও পুলিশি তদন্তের ভূমিকা নিয়ে। এই স্বীকারোক্তিতে চোখ কপালে উঠে গিয়েছে দিল্লির পুলিশমহলের। দিল্লির গুরুগ্রামের এক বস্তিতে ৩ বছরের এক বালিকাকে ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয়েছিল ওই ব্যক্তিকে গত সোমবার। তারপরই সে এই স্বীকারোক্তি করে পুলিশের কাছে। গুরুগ্রাম পুলিশের এক কর্তা সুভাষ বোকেন জানান, "ওই ব্যক্তি ধর্ষণ করার আগে শিশুদের পা ভেঙে দিত। তারপর ধর্ষণ করে খুন করত তাদের"। মঙ্গলবার ওই ব্যক্তিকে আটদিন পুলিশি হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেয় আদালত। সুভাষ বোকেন জানান, এখনও পর্যন্ত কোনও উকিলই ওই ব্যক্তির হয়ে লড়াই করার ইচ্ছাপ্রকাশ করেননি।
৭ বছরের ঘুমন্ত শিশুর শ্লীলতাহানি করল প্রতিবেশি
অভিযুক্তের বয়ানের ওপর ভিত্তি করে তিনজন শিশুকে ধর্ষণ করে হত্যা মামলা রুজু করেছে পুলিশ। বাকিগুলির ক্ষেত্রে তদন্ত চলছে।
দিল্লিতে ঘটেছে এমন চারটি ঘটনা। গুরুগ্রামে তিনটি, ঝাঁসিতে একটি এবং গোয়ালিয়রে একটি শিশুকে ধর্ষণ করে খুন করেছে ওই ব্যক্তি।
তিনছরের শিশু কন্যাকে ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগে গ্রেফতার বছর উনিশের যুবক
ঝাঁসি থেকেই গ্রেফতার করা হয় ওই ব্যক্তিকে। সে দিনমজুরের কাজ করত। শিশুদের খাবার, মিষ্টি অথবা অর্থের লোভ দেখিয়ে কোনও পরিত্যক্ত স্থানে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে হত্যা করত বলে ওই অভিযুক্ত জানিয়েছে পুলিশের কাছে।
দেশের আরও আকর্ষণীয় ও গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়তে চোখ রাখুন এখানে।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)