নিউ দিল্লি: ৩৭'টি খুনের মামলা রয়েছে তার নামে। তার মধ্যে কয়েকটি আবার নৃশংসতম অপরাধের মধ্যে পড়ে। দক্ষিণ-পূর্ব দিল্লি থেকে ৫৩ বছর বয়সী সেই শরাফত শেখকে গ্রেফতার করল পুলিশ। সে দক্ষিণ-পূর্ব দিল্লির নিজামুদ্দিনের বাসিন্দা। ওই অঞ্চল থেকেই গ্রেফতার করা হয় তাকে। দক্ষিণ-পূর্ব দিল্লির ডেপুটি পুলিশ কমিশনার চিন্ময় বিসওয়াল জানান, শরাফত শেখের আরেক সঙ্গী ২৩ বছর বয়সী পীযুষ বর্মাকে একটি স্কুটার চুরি করে পালানোর সময় গ্রেফতার করা হয়। রেলকর্মীর সন্তান পীযুষ বর্মা পুলিশের কাছে স্বীকার করে যে, সে মাদক এবং মদে আসক্ত। তার নেশার খরচ তোলার জন্যই সে বাইক ও মোবাইল চুরি করে পাপ্পু ওরফে তাবরেজের কাছে বেচে দিত বলে জানিয়েছে পুলিশকে।
“সিরিয়াসলি নেওয়া হচ্ছে না”: কর্মসংস্থানের পরিসংখ্যান নিয়ে প্রধান সহ পদত্যাগ সদস্যের
নিজামুদ্দিন থেকে গ্রেফতার করা হয় পাপ্পুকেও। সে জানায়, সে মাদকাসক্তদের কাছ থেকে বাইক ও মোবাইল ফোন নিয়ে সেগুলো শরাফত শেখের কাছে পাঠিয়ে দিত। সেই বাইকগুলো আবার মাদক পাচারকারীদের হাতে তুলে দিত শরাফত শেখ। যাতে পুলিশ কোনওভাবে পিছনে পড়লে তারা পালিয়ে যেতে পারে।
১৮'টি চুরি যাওয়া মোবাইল উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। গ্রেফতার হয়েছে শরাফত শেখের ডানহাত শেখ হান্নানও।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)