Read in English
This Article is From Apr 17, 2019

নোটবন্দির পর এ পর্যন্ত বেকার হয়েছেন প্রায় ৫০ লক্ষ পুরুষঃ রিপোর্ট

বিমুদ্রাকরণের পর থেকে এ পর্যন্ত চাকরি হারিয়েছেন প্রায় ৫০ লক্ষ পুরুষ। ২০১৬ সালের নভেম্বর মাসের ৮ তারিখ পুরনো ৫০০ ও ১ হাজার টাকা বাতিল করার ঘোষণা করেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে মহিলাদের ধরলে বেকারের সংখ্যা আরও বাড়বে ।

Highlights

  • বিমুদ্রাকরণের পর থেকে এ পর্যন্ত চাকরি হারিয়েছেন প্রায় ৫০ লক্ষ পুরুষ
  • এই দুটি ঘটনার মধ্যে কোনও সরাসরি যোগ আছে এমন কথা রিপোর্টে বলা হয়নি
  • রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে মহিলাদের ধরলে বেকারের সংখ্যা আরও বাড়বে
নিউ দিল্লি :

বিমুদ্রাকরণের পর থেকে এ পর্যন্ত চাকরি হারিয়েছেন প্রায় ৫০ লক্ষ পুরুষ। ২০১৬ সালের নভেম্বর মাসের ৮ তারিখ পুরনো ৫০০ ও ১ হাজার টাকা বাতিল করার ঘোষণা করেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এর পর থেকে এ পর্যন্ত ৫০ লক্ষ পুরুষ বেকার হয়েছেন বলে দাবি করল বেঙ্গালুরুর আজিম প্রেমজি বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর সাস্টেনেবেল এম্প্লয়মেন্টের  একটি রিপোর্ট। তবে এই দুটি ঘটনার মধ্যে কোনও  সরাসরি যোগ আছে এমন কথা রিপোর্টে বলা হয়নি। রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে মহিলাদের ধরলে বেকারের সংখ্যা আরও বাড়বে ।

রিপোর্টে বলা হয়েছে, নোটবন্দির জন্য বেকারত্ব বেড়েছে কিনা তা স্পষ্ট নয় তবে যাই হোক না কেন অবিলম্বে নীতিগত পরিবর্তনের প্রয়োজন রয়েছে। ২০১১ সালের পর থেকেই বেকারত্ব বেড়েছে। উচ্চশিক্ষিত এবং কমবয়সীদের মধ্যেও বেকারত্ব একটা বড় সমস্যা হিসেবে দেখা দিচ্ছে প্রায় ওই সময় থেকে।  তাছাড়া স্বল্প শিক্ষিতদের বেকার হওয়ার ঘটনা বাড়ছে। তাঁদের কাজের সুযোগও আগের থেকে অনেকটাই কমেছে বলে দাবি রিপোর্টের।

অবস্থান বদল, মোদীকেই প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চান রামদেব

Advertisement

কয়েক মাস আগে ভারত সরকারের একটি রিপোর্ট ফাঁস হয়ে যায়। তাতে বলা হয় ২০১৭-১৮ সালে যে বেকারত্ব ছিল তা গত ৪৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। ন্যাশনাল স্যাম্পল সার্ভে অফিসের পিরিওডিক লেবার ফোর্স সার্ভে- তে এই বিষয়টি উঠে এসেছিল। ২০১৭ সালের জুলাই মাস থেকে ২০১৮ সালের জুন মাস পর্যন্ত এই সমীক্ষাটি চালায় সংস্থা। ওই রিপোর্ট দাবি করে দেশে বেকারত্ব ছিল ৬.১ শতাংশ। ১৯৭২-৭৩ সালের পরে বেকারত্ব কখনও এত বড় আকার ধারণ করেনি। তবে এই রিপোর্টের সত্যতা মানতে চাননি নীতি আয়োগের ভাইস চেয়ারম্যান রাজীব কুমার। তিনি বলেন, ‘রিপোর্টেযে তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে তা কোথাও থেকে যাচাই করা হয়নি।' 

সে যাই হোক আজিম প্রেমজি বিশ্ববিদ্যালয়ের রিপোর্ট বলছে, লেবার ফোর্স পার্টিসিপেশন রেট এবং ওয়ার্ক ফোর্স পার্টিসিপেশন রেট এই দুটি ক্ষেত্রেই কম শিক্ষিতরা বেশি করে অংশ গ্রহণ করেছেন।রিপোর্টে বলা হয়েছে, খুব স্বাভাবিক ভাবে শিক্ষা স্তরের  চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলেছে।            

Advertisement

Advertisement