১৩ দিন বাদে ২৩ ডিসেম্বর নাবালিকাকে উদ্ধার করে পুলিশ।
কলকাতা: মন্দিরে জোর করে নিয়ে গিয়ে এক নাবালিকাকে বিয়ে করে তারপর তাকে ধর্ষণ করেছিল এক ২২ বছরের যুবক। শিয়ালদহ আদালত শাস্তিস্বরূপ তাকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত করল মঙ্গলবার। ওই যুবকের নাম অভিজিৎ পাইক। নারকেলডাঙা থেকে গত বছরের ডিসেম্বরে ওই নাবালিকাকে প্রথমে অপহরণ করে সে নিয়ে যায় মন্দিরে। সেখানেই জোর করে বিয়ে করে তার সঙ্গে। তারপর ধর্ষণ করে তাকে। বিচারক জীমূত বাহন বিশ্বাস ধর্ষণের শাস্তিস্বরূপ অভিজিৎ পাইকের ১০ বছরের কারাদণ্ড এবং অপহরণ করার শাস্তিস্বরূপ তার পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের রায় দিলেন। এছাড়া, পকসো আইন অনুযায়ী, ১৪ বছর বয়সী ওই নাবালিকাকে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পক্ষ থেকে ৫ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ারও নির্দেশ দিলেন।
অভিজিৎ পাইককে তার এই দুই অপরাধের জন্য যথাক্রমে ৫০ হাজার টাকা ও ১০ হাজার টাকা জরিমানাও দিতে হবে। যার ৯০ শতাংশ পাবে ওই নাবালিকা।
গত বছর ১০ ডিসেম্বর রাত সাড়ে এগারোটা নাগাদ নিজের বাড়ির সামনে থেকেই নিরূদ্দেশ হয়ে গিয়েছিল ওই নাবালিকা। ১৩ দিন বাদে ২৩ ডিসেম্বর তাকে উদ্ধার করে পুলিশ। তখনই জানা যায়, কীভাবে রীতিমত ফুঁসলিয়ে তাকে অপহরণ করেছিল অভিজিৎ পাইক।
যদিও, অভিজিৎ পাইকের বক্তব্য অনুযায়ী, ওই নাবালিকা তার সঙ্গে স্বেচ্ছায় যেতে রাজি হয়েছিল।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)