হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তার স্ত্রী'কে 'মৃত' বলে ঘোষণা করা হয়। (ছবি প্রতীকী)
থানে: প্রথমে স্ত্রী'কে কুপিয়ে হত্যা এবং তারপর ভয়াবহ মারধর নিজের কন্যাকে। থানের এক ৫২ বছর বয়সী প্রৌঢ় ঘটনাটি ঘটিয়ে রীতিমত আলোড়ন ফেলে দিলেন ছোট্ট শহরে। বৃহস্পতিবার রাতে হওয়া এই ঘটনাটির দায়ে মূল অভিযুক্ত মোহন গুরুনাথ মহাজন পেশায় একজন অটোচালক। থানের কল্যাণ শহরে থাকা ওই অটোচালক মদ্যপ অবস্থায় ছিল বলে অভিযোগ। পুলিশ জানায়, গত বেশ কয়েক বছর ধরেই ওই দম্পতির মধ্যে অত্যন্ত ঝামেলা চলছিল। দু'বছর আগেই অভিযু্ক্ত মোহন গুরুনাথ তার পরিবারের থেকে আলাদা থাকা শুরু করে। এক পুলিশকর্তা জানান, "বৃহস্পতিবার রাতে মোহন গুরুনাথ মহাজন তার পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে এসে প্রথমেই বচসায় জড়িয়ে পড়ে স্ত্রী'র সঙ্গে। তার স্ত্রী মনীষার বয়স ৪৫ বছর। মোহন মদ্যপ অবস্থায় ছিল বলে সন্দেহ। সেই বচসার সময়ই রাগের মাথায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে যায় সে তার স্ত্রী'কে। বাধা দিতে এলে তার ২৪ বছরের যুবতী কন্যাকেও আক্রমণ করে সে। তারপর ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়"।
ওই দুই মহিলাকেই আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকরা মনীষাকে 'মৃত' বলে ঘোষণা করেন।
পুলিশ জানিয়েছে, তদন্ত চলছে। অভিষুক্তের সন্ধানে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ। তার বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির তিনটি ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)