তিন বছর ধরে পুলিশ খুঁজছিল সতপাল সিং-কে।
নিউ দিল্লি: নিজের ভাইয়ের থেকে সব জিনিস ছিনিয়ে নেওয়ার প্রতিবাদের এক স্থানীয় গুন্ডাকে নৃশংসভাবে মেরেছিল এই ২৯ বছর বয়সী যুবক। এই হত্যার মূল কারণ ছিল, রোহিনীর সর্দার কলোনিতে নিজেদের কর্তৃত্ব কায়েম রাখা। তিন বছর আগের এই হত্যার ঘটনার অভিযোগে অভিযুক্ত সতপাল সিং-কে গ্রেফতার করল পুলিশ। ওয়াজিপুরের জে জে কলোনিতে যে নিজের বাবা-মা'র সঙ্গে দেখা করতে আসছে ওই অভিযুক্ত, গোপন সূত্রে তা নিয়ে আগে থেকেই খবর ছিল পুলিশের কাছে। প্রসঙ্গত, মূল অভিযুক্ত সতপাল সিং সহ আরও কয়েকজন মিলে ওই স্থানীয় গুন্ডা চানাকে তরোয়াল, লোহার রড এবং বেসবল স্টিক দিয়ে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করার পর, প্রকাশ্য রাস্তা দিয়ে প্রায় ১০০ মিটার কয়েকশো লোকের চোখের সামনে টেনে নিয়ে গিয়েছিল সেই মৃতদেহ।
অসমের রাস্তায় মুসলমান বৃদ্ধকে ফেলে মার,শুয়োরের মাংস খাওয়ানোর অভিযোগ
এই তিন অভিযুক্তের মধ্যে একজনকে পাঞ্জাব থেকে গ্রেফতার করা হয়। বাকি দুই অভিযুক্ত তিন বছর আগেই পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে পালিয়ে গিয়েছিল। তিন বছর ধরে পুলিশ খুঁজছিল সতপাল সিং-কে।
জেরায় সতপাল সিং জানিয়েছে, তার ভাই যুগরাজ সিং সাট্টা খেলে। এছাড়া, ওই এলাকায় ড্রাগের ব্যবসাও রয়েছে তার। যুগরাজ সিং-এর থেকে সাট্টার পয়সাই ছিনিয়ে নিয়ে গিয়েছিল স্থানীয় গুন্ডা চানা। তার ‘প্রতিবাদ'-এর ২০১৬ সালে সতপাল সিং-রা নির্মমভাবে হত্যা করে চানাকে।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)