हिंदी में पढ़ें Read in English
This Article is From Apr 22, 2020

কোভিড-১৯ এর যোদ্ধা ভারতীয় চিকিৎসককে অভিনব উপায়ে সম্মান জানাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

ডাঃ মধুসূদন মাইসুরু জেএসএস মেডিকেল কলেজে পড়াশোনা করেছেন এবং বর্তমানে তিনি আমেরিকার সাউথ উইন্ডসর হাসপাতালে কর্মরত।

Advertisement
অফবিট Edited by

ডাঃ উমা মধুসূদন তাঁর বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে রয়েছেন আর গাড়িগুলি একে একে পেরিয়ে যাচ্ছে।

পৃথিবী এখন করোনাভাইরাস মহামারী নিয়ে লড়ছে। লড়ছেন চিকিৎসক-স্বাস্থ্যকর্মীরা। এই লড়াইয়ের প্রথম সারিতে থাকা স্বাস্থ্য পরিষেবা কর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানোর সৃজনশীল উপায়ও বের করে ফেলছেন সাধারণ মানুষ। মার্চ মাসে, ভারতের নাগরিকদের নিজেদের ব্যালকনি, উঠোনে দাঁড়িয়ে দিনরাত কাজ করে চলা স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য হাততালি দিতে বা থালা, ঘণ্টা বাজানোর অনুরোধ করেন নরেন্দ্র মোদি। চিকিত্সা পেশার সঙ্গে জড়িতদের এই লড়াইয়ে জন্য উত্সাহিত করার অনুরূপ উদ্যোগ দেখা গয়েছে ইতালি, ব্রিটিশ যুক্তরাজ্য এবং অন্যান্য দেশেও। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও অনন্য উপায়ে গাড়ির শোভাযাত্রা করে COVID রোগীদের চিকিত্সা করা এক ভারতীয় চিকিৎসককে ধন্যবাদ জানাতে দেখা গিয়েছে।

অনলাইনে প্রচারিত হওয়া একটি ভিডিওতে দেখা গিয়েছে যে ডাঃ উমা মধুসূদন তাঁর বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে রয়েছেন আর গাড়িগুলি একে একে তাঁকে সম্মান জানাতে উল্লাসে আওয়াজ করতে করতে পেরিয়ে যাচ্ছে। চিকিত্সকের উদ্দেশে এই সম্মান অভিযানের মধ্যে পুলিশের গাড়ি এবং দমকল বিভাগের ট্রাকও ছিল, ছিলেন প্রতিবেশীরাও। যাদের হাতে ‘থ্যাঙ্কস' লেখা প্ল্যাকার্ড দেখা গিয়েছে।

স্টার অব মাইসোর জানাচ্ছে, ডাঃ মধুসূদন মাইসুরু জেএসএস মেডিকেল কলেজে পড়াশোনা করেছেন এবং বর্তমানে তিনি আমেরিকার সাউথ উইন্ডসর হাসপাতালে কর্মরত।

Advertisement

চিকিৎসকের প্রতি এই অনন্য শ্রদ্ধার ভিডিওটি টুইটারে শেয়ার করেছেন ব্যবসায়ী হর্ষ গোয়েঙ্কাও। “ডক্টর উমা মধুসূদন, একজন ভারতীয় ডাক্তার, কোভিড রোগীদের চিকিত্সা করার জন্য তার নিঃস্বার্থ সেবার স্বীকৃতি হিসাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তাঁর বাড়ির সামনে অনন্য উপায়ে তাঁকে অভিবাদন জানিয়েছে,” ভিডিওটি শেয়ার করে লিখেছেন তিনি।

 

অনলাইনে শেয়ার হওয়ার পরে ভিডিওটি প্রায় ৪৫,০০০ বার দেখা হয়েছে। এটি মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্মে হাজার হাজার মানুষের 'লাইক' কুড়িয়েছে এবং প্রচুর মানুষ মন্তব্যও করেছেন।

Advertisement

"সুন্দর," লিখেছেন এক টুইটার ব্যবহারকারী। অন্য জনের কথায়, “মন ছুঁয়ে গেল।”

Advertisement