ঘটনার মুহূর্তের স্থিরচিত্র দেখুন।
ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় আসার পরেই হুহু করে ছড়িয়ে পড়তে থাকে। হতে থাকে শেয়ার। সময়সীমা খুবই অল্প ভিডিওটির। মাত্র কয়েক সেকেন্ড। তাও মানুষের মনে জায়গা পেতে বিশেষ সময় নেয়নি। ডোমিনিকান রিপাবলিকের উপকূলে গ্রোপো ক্যামেরায় তোলা ভিডিওটি। অ্যালেক্স সোটো কাইট সার্ফিং করছিলেন সাগরের জলে। অসম্ভব দ্রুত ছিল তাঁর গতি। জলের মধ্যে দিয়ে জল কেটে বেরিয়ে যাচ্ছিলেন অ্যালেক্স। আচমকা তিনি ধাক্কা খেলেন। কীসের সঙ্গে ধাক্কা খেলেন? এখানেই একটি বাঁক! আমরা যারা সাইকেল বা উল্টোদিক থেকে আসা মানুষের সঙ্গেও ধাক্কা খেয়ে ভয়ে তিনদিন বাড়ি থেকে বেরোতে পারি না, তাদের কাছে এই প্রশ্নের উত্তরটি খুব সহজ অভিঘাত আনবে না, তা মালুম হয় দিব্যি। তিনি ধাক্কা খেয়েছিলেন এক বিশাল হাঙরের সঙ্গে! সেই হাঙরটি উল্টোদিক থেকে আসছিল।
শতাব্দী টেক্কা দিয়ে শেষমেশ ভারতের দ্রুততম ট্রেনের তকমা পেল ট্রেন ১৮
অ্যালেক্সের ভিডিওটি তিনি নিজের সোশ্যাল মিডিয়ার অ্যাকাউন্টে শেয়ার করার পর আরও কয়েক হাজারবার শেয়ার হয়। আশার কথা এক্ষেত্রে কেবল একটাই। হাঙরের সঙ্গে তুমুল জোরে ধাক্কা খেয়ে জলের মধ্যে পড়ে গেলেও তা অতি দ্রুত সামলে হাতে লাগানো দড়িটি ধরে তিনি চলতে আরম্ভ করেন৷ কারণ, তাঁর মতো সাহসীরা জানেন, চলতে হয়। চলতে হয়ই। থামলে চলে না। এই না থামাই হয়তো তাঁর প্রাণটি বাঁচিয়ে দিল।
আশার কথা, হাঙরটিরও কোনও ক্ষতি হয়নি।
দেখুন ভিডিওঃ
Click for more
trending news