This Article is From Mar 06, 2019

ওয়েবসাইট হ্যাকে কংগ্রেসের বিজেপিকে আক্রমণের পর পাল্টা কংগ্রেসকে আক্রমণ আপের

বিজেপির ওয়েবসাইটে গতকাল সকাল থেকেই একটা বার্তা দেখা যাচ্ছিল, “আমরা তাড়াতাড়ি ফিরে আসবো” এবং তার কারণ হিসাবে ওয়েবসাইট রক্ষণাবেক্ষণকে দায়ী করা হয়েছিল।

ওয়েবসাইট হ্যাকে কংগ্রেসের বিজেপিকে আক্রমণের পর পাল্টা কংগ্রেসকে আক্রমণ আপের

কংগ্রেসের দিব্যা স্পন্দনা প্রথম লক্ষ্য করেন বিজেপির ওয়েবসাইট হ্যাক হয়েছে।

হাইলাইটস

  • গতকাল বিজেপির ওয়েবসাইট হ্যাক হওয়ার পর থেকেই ট্রোলিং শুরু হয় সর্বত্র
  • কংগ্রেসের সোশ্যাল মিডিয়া ইন-চার্জ দিব্যা স্পন্দনা প্রথম সেটি লক্ষ্য করেন
  • বিজেপির ওয়েবসাইটে লেখা ছিল, “আমরা তাড়াতাড়ি ফিরে আসবো”
নিউ দিল্লি:

গতকাল বিজেপির ওয়েবসাইট হ্যাক হওয়ার পর থেকেই তা নিয়ে ট্রোলিং শুরু হয় সর্বত্র। ট্রোলারদের তালিকায় পিছিয়ে ছিল না কংগ্রেসও। আর আজ বিজেপিকে ট্রোল করার জন্য আপের কাছে ট্রোল্ড হতে হল কংগ্রেসকে।

গতকাল বিজেপির ওয়েবসাইট ক্র্যাশ করার পর কংগ্রেসের সোশ্যাল মিডিয়া ইন-চার্জ দিব্যা স্পন্দনা প্রথম টুইট করে সে খবর প্রকাশ্যে আনেন। পোস্টের সঙ্গে তিনি একটা স্ক্রিনশটও শেয়ার করেন যা পরবর্তীকালে ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। দিব্যা লেখেন “ভাই ও বোনেরা আপনারা এখনও বিজেপির ওয়েবসাইট যারা দেখেননি তারা কী মিস করছেন দেখুন।“

আরও পড়ুনঃ আমরা দেশের সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষে কিন্তু মোদীর বিপক্ষে, প্রধানমন্ত্রীকে খোঁচা মমতার

www.bjp.org ওয়েবসাইটে গতকাল সকাল থেকেই একটা বার্তা দেখা যাচ্ছিল, “আমরা তাড়াতাড়ি ফিরে আসবো” এবং তার কারণ হিসাবে ওয়েবসাইট রক্ষণাবেক্ষণকে দায়ী করা হয়েছিল।

এই সুযোগে বিজেপিকে যেমন হ্যাটা করতে ছাড়েনি কংগ্রেস তেমনই অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টির পাল্টা আক্রমণের শিকার হতে হয়েছে কংগ্রেসকে। কিছুদিন আগেই নির্বাচনের জন্য আপের সঙ্গে জোট করতে চায়নি কংগ্রেস। আর তার থেকেই আপের রাগ গিয়ে পড়েছে কংগ্রেসের ওপর বলে মনে করা হচ্ছে। দেখুন আপের টুইটঃ 

মঙ্গলবার কংগ্রেস পাকাপাকিভাবে জানিয়েছে তারা আপের সঙ্গে জোটে রাজি নয়। তারপর অরবিন্দ কেজরিওয়াল টুইট করেন, “দেশ জুড়ে এমন একটা পরিস্থিতি যেখানে সকলে চাইছে মোদি-অমিত জুটিকে কুপোকাত করতে সেখানে কংগ্রেস বিজেপি বিরোধী ভোটের সংখ্যা ভাগ করে বিজেপিকেই আখেরে সাহায্য করছে। শোনা যাচ্ছে বিজেপিকে লুকিয়ে সাহায্যই করছে কংগ্রেস। তবে কংগ্রেস-বিজেপি উভয়ের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্যই দিল্লি প্রস্তুত।“

.