हिंदी में पढ़ें
This Article is From Oct 10, 2019

"কংগ্রেসের শোচনীয় অবস্থা,আত্মসমালোচনা প্রয়োজন" সতর্কবার্তা জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার

এর আগে Salman Khurshid লোকসভা নির্বাচনে পরাজয়ের পরে কংগ্রেস সভাপতির দায়িত্ব ছেড়ে দেওয়ায় রাহুল গান্ধির অভাব বোধ করে দুঃখপ্রকাশ করেন

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by (with inputs from Agencies)

"এটা সত্যি যে কংগ্রেসের আত্মসমালোচনার গুরুতর প্রয়োজন", বললেন Jyotiraditya Scindia

Highlights

  • জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার কাছে খুরশিদের মন্তব্যের বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়
  • "সত্যিই কংগ্রেসের আত্মসমালোচনার গুরুতর প্রয়োজন", বলেন সিন্ধিয়া
  • বিজেপিতে যোগ দিতে পারেন সিন্ধিয়া, উঠেছে এমন জল্পনাও
নয়া দিল্লি:

কিছুতেই যেন ঘুরে দাঁড়াতে পারছে না দেশের সর্বপ্রাচীন রাজনৈতিক দল ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস। বুধবারই কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা সলমন খুরশিদ বলেন রাহুল গান্ধি (Rahul Gandhi) দলের সভাপতির পদ ছেড়ে "দূরে সরে" যাওয়ার পরে লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের এই ভরাডুবির একটি ময়না তদন্ত হওয়া উচিত ছিল। দলের অভিজ্ঞ ওই নেতার (Salman Khurshid) কথাতেই রীতিমতো তাল মেলালেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াও। তরুণ ওই কংগ্রেস নেতা (Jyotiraditya Scindia) বলেন কংগ্রেসের শোচনীয় অবস্থার জন্যে একটি জরুরি তদন্ত হওয়া প্রয়োজন যাতে আত্মসমালোচনা (Congress) করে দেখা হবে জনগণের সঙ্গে যোগাযোগ বজায় রাখতে এবং তাঁদের সমর্থন জোগাড়ে কোথায় সমস্যা হচ্ছে।

সলমন খুরশিদের কংগ্রেস দলে “নেতৃত্বের শূন্যতা” -র দাবির বিষয়ে জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার কাছে  প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি বলেন, "অন্যের দেওয়া বক্তব্যের বিষয়ে আমি মন্তব্য করি না, তবে এটা সত্যি যে কংগ্রেসের আত্মসমালোচনার গুরুতর প্রয়োজন। দলের সদস্যদের গোটা পরিস্থিতি মূল্যায়ন করে এর উন্নতি করার উপর নজর দেওয়া উচিত, এই সময়ে এটাই প্রয়োজন", সংবাদ সংস্থা পিটিআই তাঁকে উদ্ধৃত করে এক কথা জানিয়েছে।

রাহুল গান্ধির ঘনিষ্ঠ সহযোগী বলে ধারণা করা হচ্ছে, জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াকে মধ্যপ্রদেশ কংগ্রেস প্রধান হিসাবে দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে । গত দু'মাস ধরে এই জল্পনাও শুরু হয় যে মধ্যপ্রদেশ কংগ্রেসের প্রধান হিসাবে তাঁকে নিয়োগ না করা হলে জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিতে পারেন। নরেন্দ্র মোদি সরকারের জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিল করার পদক্ষেপকে সমর্থন করে সিন্ধিয়ার করা মন্তব্য সেই গুজবকে আরও জোরালো করে তুলেছিল। 

Advertisement

কংগ্রেসের দুই রাজনীতিকের এই পর্যবেক্ষণগুলি মহারাষ্ট্র ও হরিয়ানায় বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারের মাঝামাঝি সময়ে রাহুল গান্ধির বিদেশ সফর নিয়ে ওঠা নানা প্রশ্নের মধ্যেই খবরের শিরোনামে আসে। জানা গেছে যে রাহুল গান্ধি নাকি "মেডিটেশনের" জন্য কম্বোডিয়ায় যান। তবে বৃহস্পতিবার একটি ফৌজদারি মানহানির মামলার পরিপ্রেক্ষিতে সুরাট আদালতে হাজিরা দেওয়ার জন্যে তিনি দেশে ফিরে আসেন।

Advertisement