গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ছ'বছর পাকিস্থানের জেলে কাটানো মুম্বাইয়ের ইঞ্জিনিয়ার অবশেষে ছাড়া পেলেন। আজ সকালেই তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। আটারি-ওয়াগা সীমান্ত পেরিয়ে তিনি দেশে ফিরলেন। ৩৩ বছর বয়সী ওই ইঞ্জিনিয়ারের নাম হামিদ নেহাল আনসারি। ওয়াগা সীমান্তে তাঁকে অভিনন্দন জানাতে উপস্থিত ছিলেন তাঁর পরিবারের সদস্য থেকে শুরু বহু সরকারি কর্তারা। সীমান্ত পেরিয়ে দেশে ঢোকার পর হাঁটু মুড়ে তিনি ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা কপালে দেশের মাটি লাগিয়ে নেন। তাঁর বাবা নেহাল এবং তাঁর মা ফৌজিয়া বুকে জড়িয়ে ধরেন তাঁদের সন্ত্রস্ত হয়ে থাকা সন্তানকে। তারপর তাঁর দিকে একটি জলের বোতল বাড়িয়ে দেন এক সরকারি কর্তা।
মৃত্যুদিনে তাপসী মালিককে স্মরণ করলেন মমতা
সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে একটি কথাও না বলে তারপর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ওই স্থান ত্যাগ করেন হামিদ নেহাল আনসারি।
ইসলামাবাদের তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল যে, তিনি আসলে ভারতের গুপ্তচর, যিনি পাকিস্থানে ঢুকে বড়সড় অপরাধের ছক কষছিলেন।
২০১২ সালে কর্মসূত্রে কাবুলে গিয়েছিলেন তিনি। তারপর থেকেই 'নিখোঁজ' হয়ে যান।
কৃষি ঋণ মুকব না করা পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীকে বিশ্রাম নিতে দেবেন না রাহুল
সংবাদসংস্থা আইএএনএস জানিয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়ায় এক পাকিস্থানি মহিলার সঙ্গে আলাপ হয়েছিল তাঁর। ওই মহিলার বাড়ি থেকে জোর করে বিয়ে দেওয়া হচ্ছে খবর পেয়ে তাঁকে বাঁচাতে খাইবার পাখতুনওয়ার কোহতে যান হামিদ নেহাল আনসারি। সেখানেই ধরা পড়েন পাকিস্তানের পুলিশের হাতে।