This Article is From Dec 16, 2019

AMU Protest: "আলিগড় ক্যাম্পাস খালি করিয়ে দেব, পড়ুয়াদের বাড়ি পাঠিয়ে দেব": উত্তরপ্রদেশ পুলিশ

AMU Protest: উত্তরপ্রদেশের পুলিশ সুপার ওপি সিং বলেন, “আমরা আজ AMU খালি করিয়ে দিচ্ছি, সমস্ত শিক্ষার্থীকে বাড়ি পাঠিয়ে দেব।" তিনি আরও বলেন, “পুলিশের দ্বারা ভাঙচুরের কোনও খবর আমরা পাইনি।"

AMU Protest:

AMU Protest: ওপি সিং জানিয়েছেন, প্রায় ১৫ জন ছাত্রকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

লখনউ:

আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় (Aligarh Muslim University) ক্যাম্পাস খালি করে দেওয়া হবে সোমবার এবং সমস্ত ছাত্রছাত্রীকে বাড়ি ফেরত পাঠানো হবে, NDTVকে এমনটাই জানিয়েছেন উত্তরপ্রদেশের পুলিশ প্রধান। রবিবারই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ চরমে ওঠে। দিল্লির জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়ার (Jamia Millia Islamia) পড়ুয়াদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশের উদ্দেশে মিছিলে পা মেলায় আলিগড়ের পড়ুয়ারাও। একইরকমভাবে এই পড়ুয়াদেরকেও বাধা দেয় পুলিশ। শুরু হয় সংঘর্ষ। উত্তরপ্রদেশের পুলিশ সুপার ওপি সিং বলেন, “আমরা আজ AMU খালি করিয়ে দিচ্ছি, সমস্ত শিক্ষার্থীকে বাড়ি পাঠিয়ে দেব।" তিনি আরও বলেন, “পুলিশ ভাঙচুর করেছে এমন কোনও খবর আমরা পাইনি।" দশ জন পুলিশকর্মী এবং প্রায় ৩০ জন পড়ুয়া আহত হয়েছেন এবং পুলিশ ছাত্রদের হস্টেল খালি করার দাবি করেছে। শহরে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখা হয়েছে। 

 "পুলিশই আগুন ধরিয়ে দিচ্ছিল": দিল্লির সংঘর্ষের ঘটনা নিয়ে ভাইরাল ভিডিও

ওপি সিং জানিয়েছেন, প্রায় ১৫ জন ছাত্রকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি বলেন, “যারা হিংসায় লিপ্ত হয়েছিল তাদের প্রত্যেককে আমরা চিহ্নিত করব এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।"

রবিবার মধ্যরাতের ঠিক এক ঘণ্টা আগে এবং বিক্ষোভ থামানোর জন্য শহর জুড়ে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরেই আলিগড় ক্যাম্পাসে ঢোকে পুলিশের অ্যান্টি রায়ট যানবাহন। বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তারা পুলিশের হস্তক্ষেপের অনুরোধ করার পরেই ক্যাম্পাসে পুলিশ ঢোকে।

দিল্লিতে সংঘর্ষের পর ভারত জুড়ে ছাত্রদের রাতভর প্রতিবাদ: ১০ পয়েন্ট

ওপি সিং বলেন, “আমরা চরম সংযম রেখেছি এবং কখনও কোনও হস্টেলের ভেতরে ঢুকিনি। এএমইউয়ের উপাচার্য আমাদের শক্তি প্রয়োগের অনুমতিও দেন, তবে যতক্ষণ না বিষয়গুলি লাগামছাড়া হয়ে যাচ্ছিল আমরা দর্শকই ছিলাম।"

রবিবার উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ সাধারণ মানুষকে শান্ত থাকার আবেদন করেন এবং ‘নাগরিকত্ব আইন সম্পর্কে গুজব ছড়িয়ে দেওয়া অসাধু প্রবণতা' সম্পর্কেও কড়া মন্তব্য করেন।

.