This Article is From Mar 05, 2019

পাকিস্তানের দিক থেকে আঘাত এলে সব বিকল্পই খোলা রাখবে ভারত: সূত্র

গত মাসের ১৪ তারিখ কাশ্মীরের পুলওয়ামায় হামলা চালায় জঙ্গি সংগঠন জইশ— ই- মহম্মদ। তাতে প্রাণ হারায় সিআরপিএফের  চল্লিশ জনেরও বেশি জওয়ান।

পাকিস্তানের দিক থেকে আঘাত এলে সব বিকল্পই খোলা রাখবে ভারত: সূত্র

পাকিস্তানের দিক থেকে আঘাত এলে সব বিকল্পই খোলা রাখবে ভারত, জানা গেল সূত্র মারফত। কাশ্মীরের পুলওয়ামায় হামলার পর ভারত  এবং পাকিস্তানের মধ্যে  নতুন করে উত্তেজনা দেখা  দিয়েছে। তারপর পাক অধিকৃত কাশ্মীরে হানা  দিয়েছে  ভারতীয় বায়ুসেনা। পাল্টা দিয়েছে পাকিস্তান। এবার  সূত্র মারফত বলা  হল পাকিস্তান  আবার আঘাৎ হানলে সমস্ত দিক খুলে রেখে ভাবনা চিন্তা চালাবে  ভারত।

পুলওয়ামা জঙ্গি হানাকে 'দুর্ঘটনা' বলে টুইট দিগ্বিজয় সিংহের, শুরু বিতর্ক

গত মাসের ১৪ তারিখ কাশ্মীরের পুলওয়ামায় হামলা চালায় জঙ্গি সংগঠন জইশ— ই- মহম্মদ। তাতে প্রাণ হারায় সিআরপিএফের  চল্লিশ জনেরও বেশি জওয়ান।

প্রথমে  জঙ্গি হানা তারপর ভারতের হামলা এবং পাকিস্তানের পাল্টা  ঘিরে দু'পক্ষের মধ্যে চাপান উতোর  বাড়তে থাকে। এরই মধ্যে পাকিস্তানের হাতে বন্দি বায়ুসেনার উইং কমান্ডারকে  ছেড়ে দেয়  ইমরান খানের সরকার। ইসলামাবাদ যাতে  এরকম সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য  হয় তার জন্য চাপ তৈরি করে ভারত। সেই আন্তর্জাতিক চাপের কাছে  নতি স্বীকার করে পাকিস্তান। সেই চাপ  যাতে  বজায় থাকে এখন  সেই চেষ্টাই করে  যাবে  ভারত। 

 পাকিস্তানকে  চাপে রাখার  আর  একটা বড় জায়গা হচ্ছে জইশ প্রধান মাসুদ আজাহার। পাকিস্তানের বিদেশ মন্ত্রী শাহ মামুদ কুরেশি জানান মাসুদ আহাজার  আছে সে দেশেই। তবে তার শরীর ভাল নেই। এরই মাঝে মাসুদের মৃত্য সংবাদ রটতে থাকে। তবে  অল্প সময় বাদেই জানা যায় মাসুদের মৃত্যু হয়নি।  জঙ্গি হামলার পর পাকিস্তান  দাবি করে মাসুদ এবং  তার সংগঠনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা হয়েছে। কিন্তু সেই দাবি যে মিথ্যা তা প্রমাণ  হয়েছে অনেকের কাছে। এখনও নেট  দুনিয়ায় নিজেদের আত্মপ্রচার করে চলেছে জইশ। একই সঙ্গে  ভারত বিদ্বেষও ছড়িয়ে চলেছে তারা। এরই  মধ্যে জইশ প্রধানকে রাষ্ট্রসঙ্ঘ ঘোষিত জঙ্গি  ঘোষণার দাবি আরও  জোরল হয়েছে। নিরাপত্তা  পরিষদে  এই মর্মে আবেদন জানিয়েছে আমেরিকা , ইংল্যান্ড এবং ফ্রান্স। রাশিয়া আগেই এমন দাবি করেছিল।                     

.