हिंदी में पढ़ें Read in English
This Article is From May 31, 2019

জয় শ্রী রাম ধ্বনি শুনে ‘মিঠুন স্মরণ’ মমতার

আবারও জয় শ্রীরাম স্লোগান শুনে মেজাজ হারালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আর এবার স্মরণ নিলেন তাঁরই দলের প্রাক্তন সাংসদ মিঠুন চক্রবর্তীর (Mithun Chockroborty) ।

Advertisement
Kolkata

Highlights

  • আবারও জয় শ্রীরাম স্লোগান শুনে মেজাজ হারালেন মুখ্যমন্ত্রী
  • উত্তর চব্বিশ পরগনায় ভাটপাড়ায় মমতা গিয়েছিলেন বৃহস্পতিবার
  • সে সময় তাঁর গাড়ির পাশে দাঁড়িয়ে বেশ কয়েকজন জয় শ্রী রাম ধ্বনি দেয়
কলকাতা :

আবারও জয় শ্রীরাম (Jai Shree Ram)  স্লোগান শুনে মেজাজ হারালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আর এবার স্মরণ নিলেন তাঁরই দলের প্রাক্তন সাংসদ মিঠুন চক্রবর্তীর (Mithun Chockroborty) । উত্তর চব্বিশ পরগনায় ভাটপাড়ায় মমতা গিয়েছিলেন বৃহস্পতিবার। সে সময় তাঁর গাড়ির পাশে দাঁড়িয়ে বেশ কয়েকজন জয় শ্রী রাম ধ্বনি দিতে থাকে। আবারও মেজাজ হারান মমতা। গাড়ি থেকে নেমে আসেন তিনি। ভিড়ের দিকে এগিয়ে যান। বলতে থাকেন, ‘আমি এদের চিনি। আমি জানি এরা কারা? আমি এদেরকে চ্যালেঞ্জ করছি। আমি যদি এখানে এদের মারি তাহলে কী হবে?  মিঠুন চক্রবর্তীর সংলাপ টা মনে আছে তো। আমি  সেটা  বলতে পারি। সেখানে মৃতদেহের কথা বলা আছে। আমি ওই ধরনের শব্দ ব্যবহার করি না। কিন্তু আমি বলব আমি আপনাদের এখানে মারবো এবং অন্য কোথাও বিচার হবে।' 

মন্ত্রী নয়, মোদী সরকারে অস্থায়ী স্পিকারের দায়িত্বে মানেকা গান্ধী

দীর্ঘদিন ধরেই পশ্চিমবঙ্গে রাজনৈতিক অশান্তি চলছে। সাত দফা ভোট পর্বেও একাধিকবার অশান্তির ঘটনা ঘটেছে। মৃত্যুও হয়েছে। ভোট পর্ব শেষ হওয়ার পরও রাজনৈতিক সন্ত্রাস চলছে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায়। এরই মধ্যে আরও একবার জয় শ্রী রাম ধ্বনি শুনে মেজাজ হারালেন মমতা। 

স্বজনহারাদের চোখে চোখ রাখতে পারবেন না বলেই শপথে এলেন না মমতাঃ দিলীপ

Advertisement

এদিকে রাজ্যের রাজনৈতিক সংঘর্ষের ঘটনায় তৃণমূলকে ‘অকারণে অভিযুক্ত করায়' প্রধানমন্ত্রীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে এড়িয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। এবার এই নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমালোচনায় সরব হলেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ। মেদিনীপুরের সদ্য নির্বাচিত সাংসদ মনে করেন,  মমতা তৃণমূলের হাতে খুন হওয়া বিজেপি কর্মীদের পরিবারের সঙ্গে চোখে চোখ রাখতে   পারবেন না। সেই সাহস তাঁর নেই তাই মমতা শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যাননি। দিলিপের কথায়, ‘তৃণমূল কর্মীদের হাতে খুন হওয়া বিজেপি কর্মীদের পরিবারের সদস্যদের চোখে চোখ রাখার সাহস মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেই। সংবাদমাধ্যমে প্রশ্নের উত্তর দিতেও ভয় পান মমতা। সেই কারণেই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হলেন না।

Advertisement

Advertisement