தமிழில் படிக்க Read in English
This Article is From Jun 28, 2019

কৈলাস বিজয়বর্গীয়র ছেলের ব্যাট দিয়ে আধিকারিক পেটানোর ঘটনায় রিপোর্ট তলব অমিত শাহের

বর্ষীয়ান বিজেপি নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়র ছেলের ক্রিকেট ব্যাট দিয়ে পৌর আধিকারিককে মারার ঘটনার রিপোর্ট চাইলেন অমিত শাহ।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

কৈলাস-পুত্রের এক পৌর আধিকারিককে ব্যাট দিয়ে মারার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়

Highlights

  • কৈলাস-পুত্রের এক আধিকারিককে ব্যাট দিয়ে মারার ভিডিও ভাইরাল
  • আকাশকে জেল হেফাজতে থাকতে হবে ৭ জুলাই পর্যন্ত
  • আধিকারিককে মারার ঘটনার রিপোর্ট চাইলেন অমিত শাহ
নয়াদিল্লি:

বর্ষীয়ান বিজেপি (BJP) নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়র (Kailash Vijayvargiya) ছেলের ক্রিকেট ব্যাট দিয়ে পৌর আধিকারিককে মারার ঘটনার রিপোর্ট চাইলেন অমিত শাহ (Amit Shah)। বিজেপি সভাপতি দলের মধ্যপ্রদেশ শাখার কাছ থেকে এবিষয়ে রিপোর্ট চেয়েছেন। কৈলাস-পুত্রের এক পৌর আধিকারিককে ব্যাট দিয়ে মারার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় বুধবার। বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতারা জানতে চাইছেন ঠিক কী হয়েছিল। সূত্র থেকে জানা যাচ্ছে, পুরো বিষয়টা জানার পরে দল সিদ্ধান্ত নেবে বর্ষীয়ান নেতার বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপ করা হবে সে ব্যাপারে। তাঁদের মতে, দলের ইমেজ নষ্ট হচ্ছে এই ঘটনায়। প্রথমবারের জন্য বিধায়ক হয়েছেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়র ছেলে আকাশ বিজয়বর্গীয়। ইন্দৌর-৩ বিধানসভা থেকে জিতেছেন তিনি। তাঁকে ওই ভিডিওয় দেখা গিয়েছে ক্রিকেট ব্যাট দিয়ে এক আধিকারিককে মারতে।

কৈলাশ বিজয়বর্গীয়ের ছেলে সরকারি আধিকারিককে পেটালেন ব্যাট দিয়ে

জবরদখল বিরোধী অভিযানে গিয়েছিলেন মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের ওই আধিকারিকরা। তাঁদের আকাশ বলেন, ‘‘আপনারা পাঁচ মিনিটের মধ্যে এখান থেকে চলে যান। নাহলে এরপর যা হবে তা আপনাদের দায়িত্ব।''

Advertisement

ঝাড়খণ্ডে গণপিটুনিতে মৃত্যু,“দুঃখিত” মোদি, তবে রাজ্যকে দোষারোপ অনুচিত

আকাশকে জেল হেফাজতে থাকতে হবে ৭ জুলাই পর্যন্ত। সরকারি আধিকারিকের গায়ে হাত তোলার কারণে তিনি জামিন পাননি। জনসমক্ষেই নাটকীয় ভাবে ওই আধিকারিকদের ব্যাট হাতে তাড়া করেন আকাশ ও তাঁর সঙ্গীরা। সেখানে পুলিশ ও টিভি কর্মীরাও উপস্থিত ছিলেন।

Advertisement

ঘটনার পরে তিনি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘বিজেপিতে আমাদের শেখানো হয় ‘পহেলে আবেদন, ফির নিবেদন অউর ফির দনাদন (প্রথমে অনুরোধ, মিনতি সবশেষে মারধর)। আমি একজন নির্বাচিত প্রতিনিধি। বাসিন্দাদের সঙ্গে কর্তৃপক্ষের মধ্যে কিচু হলে সেটা দেখা আমার দায়িত্ব। আমি সবরকম চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু আধিকারিকরা ‘দাদাগিরি' করে যাচ্ছিল এবং মানুষের কথা শুনছিল না।''

এই ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় মধ্যপ্রদেশের গৃহমন্ত্রী বালা বচ্চন বলেন, ‘‘আপনারা দেখতে পাচ্ছেন, বিজেপির আসল চেহারা ও চরিত্র। ওরা নিজেদের জনপ্রতিনিধিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। এটা ওদের চক্রান্ত। আমরা ওদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করব।''

Advertisement