আমফান সতর্কতায় ৫টি তথ্য
দুপুর একটা পর্যন্ত আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, এই ঘূর্ণিঝড় দিঘা থেকে ৯৫ কিমি দূরে অবস্থান করছিল। রাজ্যের উত্তর-পূর্ব অংশ হয়ে এই ঘূর্ণিঝড়ের বাংলাদেশে প্রবেশের কথা। সম্ভাবনা সত্যি করে বুধবার বিকেল ৪টে থেকে ৫টার মধ্যে স্থলভূমিতে ঢোকে এই ঘূর্ণিঝড়
থাইল্যান্ডের নামকরণ করা এই ঘূর্ণিঝড়ের উচ্চারণ উম্পুন। থাই ভাষায় যাকে বলে আকাশ। সেটাই বঙ্গোপসাগরে মারাত্মক ঘূর্ণিঝড় আমফান নামে বিপর্যয়ে পরিণত
প্রথমে সাগরদ্বীপ ও বাংলাদেশের হাতিয়া দ্বীপের মাঝে এই ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা থাকলেও, পরে অভিমুখ ঘুরিয়ে দিঘা ও হলদিয়ার উপকূলবর্তী অংশ দিয়ে এই ঘূর্ণিঝড় প্রবেশ করে। সম্ভাব্য ১৫৫-১৬০ কিমি ছিল ঝড়ের বেগ। সমুদ্রের জলোচ্ছ্বাস ছিল প্রায় ৫ মিটার সমান
এই বিপর্যয় মোকাবিলা প্রসঙ্গে এনডিআরএফ-এর ডিজি এসএন প্রধান বলেছেন, বাংলা ও ওড়িশা সীমান্ত থেকে প্রায় ৫ লক্ষ মানুষকে নিরাপদে সরানো হয়েছে। তবে করোনা সংক্রমণকে মাথায় রেখে সামাজিক দুরত্ব বিধি মেনে খোলা হয়েছে ত্রাণ শিবির।
আমফান পরস্থিতি পর্যালোচনায় নজর রাখছে ভারতীয় নৌবাহিনী। বিশাখাপত্তনমে নৌ বাহিনীর জাহাজকে সজাগ রাখা হয়েছে