தமிழில் படிக்க हिंदी में पढ़ें Read in English
This Article is From Jun 20, 2019

এএন ৩২ দুর্ঘটনা: সাতজনের দেহাবশেষ মিলল অরুণাচল প্রদেশে

ভারতীয় বায়ুসেনার বিমান এএন-৩২ ভেঙে পড়েছিল অরুণাচল প্রদেশের পার্বত্য এলাকায়। সেই অঞ্চল থেকে মৃত ছ’জন সেনার দেহ ও বাকি সাতজনের দেহাবশেষ উদ্ধার হল।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া (with inputs from ANI)

এমআই-১৭ হেলিকপ্টার ওই বিমানের ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পায়।

Highlights

  • এএন-৩২-র ধ্বংসাবশেষ থেকে ১৩ জন যাত্রীর দেহ উদ্ধার হয়েছে।
  • মৃত ছ’জন সেনার দেহ ও বাকি সাতজনের দেহাবশেষ জোড়হাটে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
  • গত ১১ জুন এমআই-১৭ হেলিকপ্টার থেকে ওই বিমানের ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পাওয়া যায়।
নয়াদিল্লি:

ভারতীয় বায়ুসেনার (IAF) বিমান এএন-৩২ (An-32) ভেঙে পড়েছিল অরুণাচল প্রদেশের (Arunachal Pradesh) পার্বত্য এলাকায়। সেই অঞ্চল থেকে মৃত ছ'জন সেনার দেহ ও বাকি সাতজনের দেহাবশেষ উদ্ধার হল। গত ১১ জুন এমআই-১৭ হেলিকপ্টার থেকে ওই বিমানের ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পাওয়া যায়। এরপরই শুরু হয় দেহগুলি খুঁজে বের করা ও সম্ভাব্য কোনও জীবিত ব্যক্তির উদ্ধারের কঠিন কাজ। ওই বিমানে তেরো জন বায়ুসেনা কর্মী ছিলেন। সোভিয়েতের নকশা করা দুই ইঞ্জিন বিশিষ্ট টার্বোপ্রপ পরিবহন বিমানটি ৩ জুন বেলা ১টার পর অদৃশ্য হয়ে যায় অসমের জোড়হাট থেকে মেছুকা যাওয়ার পথে।  দু'দিন তল্লাশি চালানোর পরে ভারতীয় বায়ুসেনার তরফে জানানো হয়, এএন-৩২ বিমানটির ধ্বংসাবশেষে কেউ জীবিত নেই।

দুই হাসপাতালের মধ্যে টানাপোড়েনের জেরে ঠাকুমার কোলেই মৃত্যু চার দিনের শিশুর

দেহ ও দেহাবশেষগুলি জোড়হাটে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

১২,০০০ ফুট উপরে অবস্থিত পাহাড়ে ওই ধ্বংসাবশেষ পাওয়া যায়। এএন-৩২ বিমানটি ওই পার্বত্য এলাকাতেই ভেঙে পড়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছিল। খারাপ আবহাওয়া ও মেঘের কারণে খারাপ দৃশ্যমানতার ফলেই ওই দুর্ঘটনা ঘটে।

Advertisement

গত সপ্তাহে ককপিট ভয়েস রেকর্ডার, ফ্লাইট ডেটা রেকর্ডার ও ব্ল্যাক বক্স উদ্ধার করা হয়েছিল। ব্ল্যাক বক্স ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাই দুর্ঘটনার সঠিক কারণ অনুমান করতে বায়ুসেনার আরও কিছুটা সময় লাগবে বলে সংবাগ সংস্থা এএনআইকে সেনা সূত্রে জানানো হয়েছে।

এক সপ্তাহ ধরে জোড়হাট বেস ক্যাম্পে ওই ১৩ জনের পরিবারের লোকেরা এসে উপস্থিত থাকেন খবরের আশায়। আটজন ছিলেন বিমানকর্মী ও পাঁচজন ছিলেন যাত্রী। 

Advertisement

মমতার অভিযোগকে হাতিয়ার করে নেতাদের থেকে ঘুষের টাকা ফেরত চাইল রাজ্যবাসী

বায়ুসেনা ও আর্মি বাহিনীর দল এবং স্থানীয় পর্বতারোহীরা তল্লাশিতে নামেন। বৃষ্টির মধ্যে দুর্গম পথ ধরে গিয়ে ওই ধ্বংসাবশেষ খুঁজে বের করা অত্যন্ত কঠিন ছিল।

Advertisement

ওই বিমানে ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট আশিস তনওয়ার ছিলেন। জোড়হাট থেকে বিমানটি ছাড়ার সময় তাঁর স্ত্রী এয়ার ট্র্যাফিক কন্ট্রোলার হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন। সন্ধ্যা তনওয়ারও ভারতীয় বায়ুসেনার একজন ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট।

Advertisement