हिंदी में पढ़ें தமிழில் படிக்க Read in English
This Article is From Dec 08, 2019

‘‘সত্যি নায়ক’’: এগারো জনের প্রাণ বাঁচিয়ে মন জিতলেন দমকলকর্মী

তিনিই প্রথম দমকলকর্মী, যিনি আগুনের গ্রাসে চলে যাওয়া বাড়িটির মধ্যে প্রবেশ করেন। বাঁচান ১১ জনের প্রাণ। বাঁচাতে গিয়ে তিনি নিজেও আহত হয়েছেন।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

Delhi Fire News: দমকলকর্মী রাজেশ শুক্লার প্রশংসা করেছেন দিল্লির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন।

Highlights

  • আনাজ মণ্ডিতে আগুন লেগে জীবন্ত দগ্ধ ৪৩ জন
  • লাইফ জ্যাকেট ছাড়াই আগুনের মধ্যে ঝাঁপিয়ে পড়েন রাজেশ শুক্লা
  • বাঁচান ১১ জনের প্রাণ
New Delhi:

উত্তর দিল্লির রানি ঝাঁসি রোডের জনবহুল অনজ মান্ডিতে রবিবার ভোর পাঁচটা নাগাদ ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড (Delhi Fire) ঘটেছে এক কারখানায়। এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে অন্তত তেতাল্লিশ জনের। এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারত যদি দমকলকর্মী (Delhi Fireman) রাজেশ শুক্লা ওই বাড়িতে প্রবেশের আগে কারও সহযোগিতার জন্য অপেক্ষা করতেন। তিনিই প্রথম দমকলকর্মী, যিনি আগুনের গ্রাসে চলে যাওয়া বাড়িটির মধ্যে প্রবেশ করেন। বাঁচান ১১ জনের প্রাণ। একাই অত জনের প্রাণ বাঁচাতে গিয়ে তিনি নিজেও আহত হয়েছেন। তাঁর পাশাপাশি অন্য দমকলকর্মীদেরও পরে দেখা যায় বহু অচেতন ব্যক্তিকে পিঠে করে বেরিয়ে আসতে। দমকলকর্মী রাজেশ শুক্লার প্রশংসা করেছেন দিল্লির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন।

পরে আহত রাজেশকে ভর্তি করা হয় এলএনজেপি হাসপাতালে। সেখানে গিয়ে সত্যেন্দ্র জৈন তাঁর সঙ্গে দেখা করেন।

রাজধানী অগ্নিকাণ্ডে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা, কমপক্ষে মৃত ৪৩

Advertisement

পরে তিনি টুইট করেও রাজেশের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেন। তিনি লেখেন, ‘‘দমকলকর্মী রাজেশ শুক্লা একজন সত্যিকারের নায়ক। তিনিই প্রথম দমকলকর্মী যিনি আগুনে জ্বলন্ত বাড়িটির মধ্যে প্রবেশ করেন এবং ১১ জনের প্রাণ বাঁচিয়েছেন। হাড়ে চোট পাওয়ার আগে পর্যন্ত তিনি তাঁর কাজ করে চলেছেন। এই সাহসী নায়ককে সেলাম।''

টুইটের সঙ্গে তিনি রাজেশের একটি ছবিও শেয়ার করেন।

Advertisement

এলেন না মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ; উন্নাও ধর্ষিতার শেষকৃত্য সম্পন্ন করল পরিবার

ভোর ৫টা ২২ মিনিটে প্রথম আগুন লাগে। মৃত্যু হয়েছে অন্তত তেতাল্লিশ জনের। এঁদের অধিকাংশই শ্রমিক এবং কারখানাতেই তাঁরা ঘুমোতেন। আগুন লাগার কারণ এখনও জানা যায়নি।

Advertisement

দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। তিনি নিহতদের পরিবারকে দশ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন। পাশাপাশি আহতদের পরিবারকে এক লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথাও জানান তিনি। সরকার এই দুর্ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। সাত দিনের মধ্যে রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে।

দিল্লি পুলিশ কারখানার দুই মালিকের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করেছে।

Advertisement