গান্ধি জয়ন্তীর সকালের এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘিরে তোলপাড় শুরু হয়ে যায়।
হাইলাইটস
- গান্ধি জয়ন্তীর সকালে বিস্ফোরণে কেঁপে উঠেছিল নাগেরবাজার
- ফলের দোকানে বিস্ফোরণের ঘটনায় বিভাষ ঘোষ এক শিশুর মৃত্যু হয়
- ঘটনায় গুরুতর আহত অজিত হালদারের মৃত্যু হল শনিবার রাতে
কলকাতা:
গান্ধি জয়ন্তীর সকালে বিস্ফোরণে কেঁপে উঠেছিল নাগেরবাজার। ফলের দোকানে বিস্ফোরণের ঘটনায় বিভাষ ঘোষ এক শিশুর মৃত্যু হয়। আহত হন আরও কয়েকজন। তাঁদেরই একজন অজিত হালদারের মৃত্যু হল শনিবার রাতে। দুর্ঘটনার পর থেকেই তাঁর শারীরিক পরিস্থিতি ছিল খুবই সংকটজনক। শেষমেশ মৃত্যুই হল তাঁর। এদিকে ইতিমধ্যে তদন্ত ভার হাতে নিয়েছে সিআইডি। শুধু তাই নয় কয়েকবার অজিতের সঙ্গে কথাও বলেছেন তদন্তকারীরা। বিস্ফোরণ সম্পর্কে কয়েকটি তথ্য তিনি সিআইডির কর্তাদের জানিয়েওছিলেন। কিন্তু এখন আর সেই সুযোগও রইল না। এই ঘটনায় আহত হয়েছিলেন শরত সেট্টি নামে এক ব্যক্তি। তাঁর শারীরিক পরিস্থিতিও ভাল নয়। তাছাড়া বিভাষের মায়েরও চিকিৎসাও চলছে হাসপাতালে।
গান্ধি জয়ন্তীর সকালের এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘিরে তোলপাড় শুরু হয়ে যায়। বিস্ফোরণের আশপাশে থাকা কংক্রিটের স্ল্যাবও ভেঙে যায়। ফাটল ধরে দেওয়ালে। আশপাশে থাকা বহুতলের জানলার কাচও ভেঙে যায়। সেই ঘটনায় অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করে ব্যারাকপুর পুলিশ। শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজাও। তৃণমূলের দাবি নেপথ্যে আছে বিজেপি। আবার বিজেপির দাবি এটা তৃণমূলের নিজের ব্যাপার। দক্ষিণ দমদম পুরসভার তৃণমূল চেয়ারম্যান পাচু রায় দাবি করেন তাঁকে খুনের করতে চেয়েই হামলা করেছে বিজেপি। উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা তৃণমূলের সভাপতি তথা রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকও মনে করেন চেযারম্যানকে খুন করতেই এই হামলা হয়েছিল। খাদ্যমন্ত্রী সেসময় বলেছিলেন, দক্ষিণ দমদম পুরসভায় উন্নয়নের কাজ ভাল ভাবে হচ্ছে বলে অশান্তি করতে চায় বিজেপি। সেই অভিযোগ খারিজ করে ঘটনার এনআইএ তদন্ত দাবি রাজ্য বিজেপি।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)