This Article is From Feb 28, 2020

মঙ্গলবার ফাঁসি! মৃত্যুদণ্ড রুখতে ফের শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ নির্ভয়ার আসামি

ফাঁসি কার্যকরের ৪ দিন আগে ফের আদালতের দ্বারস্থ নির্ভয়া-কাণ্ডের এক আসামি। শুক্রবার ফাঁসি কার্যকরের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আর্জি জানিয়েছে আসামি পবন গুপ্তা।

মঙ্গলবার ফাঁসি! মৃত্যুদণ্ড রুখতে ফের শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ নির্ভয়ার আসামি

শুক্রবার ফাঁসি কার্যকরের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আর্জি জানিয়েছে আসামি পবন গুপ্তা।

হাইলাইটস

  • মঙ্গলবার ফাঁসি কার্যকরের নির্ঘণ্ট নির্ভয়া-কাণ্ডের চার অপরাধীর
  • শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টে কিউরেটিভ পিটিশন দাখিল করল পবন গুপ্ত
  • ৩ মার্চ, সকাল ৬ টায় ফাঁসি কার্যকরে জারি হয়েছে মৃত্যু পরোয়ানা
নয়াদিল্লি:

ফাঁসি কার্যকরের ৪ দিন আগে ফের আদালতের দ্বারস্থ নির্ভয়া-কাণ্ডের (Nirbhaya Case) এক আসামি। শুক্রবার ফাঁসি কার্যকরের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আর্জি জানিয়েছে আসামি পবন গুপ্তা (Pawan Gupta)। সেই কিউরেটিভ পিটিশনে (Curative Petition) দাবি করা হয়েছে, পবন গুপ্তার মৃত্যুদণ্ডের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন করুক সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। এর আগে অন্য আসামিদের মতো ফাঁসি রুখতে এখনও পর্যন্ত আদালতের দ্বারস্থ হয়নি পবন গুপ্তা। প্রাণভিক্ষার আবেদনও করেনি রাষ্ট্রপতির কাছে। ইতিমধ্যে এই মামলার অন্য তিন আসামি মুকেশ কুমার সিং, বিনয় শর্মা আর অক্ষয় কুমারের প্রাণভিক্ষার আবেদন না -মঞ্জুর করেছেন রাষ্ট্রপতি। এর আগে মুকেশ সিং ও বিনয় কুমারের আবেদন খারিজ করেছিল শীর্ষ আদালত। রাষ্ট্রপতি কেন প্রাণভিক্ষার আবেদন না-মঞ্জুর করেছেন? সেই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল ওই দুই আসামি। যদিও অক্ষয় কুমার এখনও এই দাবিতে আদালতের দ্বারস্থ হয়নি। 

নবীন পট্টনায়েকের খাবার টেবিলে মুখোমুখি মধ্যাহ্নভোজ সারলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অমিত শাহ!

দিল্লির একটি আদালত ১৭ ফেব্রুয়ারি জানিয়েছিল ৩ মার্চ, সকাল ৬টায় কার্যকর হবে এই ৪ আসামির মৃত্যুদণ্ড। জারি করা হয়েছিল মৃত্যু পরোয়ানাও। এই নিয়ে মোট ৩ বার সেই ৪ অপরাধীর মৃত্যু পরোয়ানা জারি করে ওই আদালত। এর আগে দুই বার আইনি জটিলতায় পিছিয়ে গিয়েছিল ফাঁসি কার্যকর। ২২ জানুয়ারি ও পরে ১ ফেব্রুয়ারি, ফাঁসি কার্যকরের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়েছিল। 

দিল্লির নতুন পুলিশ কমিশনার হলেন এসএন শ্রীবাস্তব

বারবার ফাঁসি পিছনোয় সমালোচনায় সরব নাগরিক সমাজ। ক্ষুব্ধ নির্ভয়ার পরিবার। কিন্তু তাও সেই পরিবারের আইনে আস্থা অটুট। তাই মেয়ের আসামিদের শেষ দেখতে গত ৮ বছর ধরে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন নির্ভয়ার মা ও বাবা। এই ঘটনায় মোট ৬ জন অপরাধী। যাদের মধ্যে একজন কিশোর অপরাধী হওয়ায় সাড়ে তিন বছর সংশোধনাগারে কাটিয়ে এখন মুক্ত। বিচারাধীন অবস্থায় তিহার জেলে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় মূল অপরাধী রাম সিংয়ের। বাকি ৪ অপরাধীর এখন ফাঁসির সাজাপ্রাপ্ত আসামি। 

(PTI থেকে সংগৃহীত)

.