Fire Breaks Our at Apeejay House: বহুতলের কর্মীরা জানান সকাল11 টা নাগাদ ফায়ার অ্যালার্ম বেজে ওঠে। তারপরই খবর দেওয়া হয় দমকলে। পাশেই হোটেল পার্ক
হাইলাইটস
- পার্ক স্ট্রিটের এপেজি হাউজে বিধ্বংসী আগুন
- আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে দমকলের দশটি ইঞ্জিন
- বহুতলের পাশের রাস্তা দিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে
কলকাতা: পার্ক স্ট্রিটের এপেজি হাউজে বিধ্বংসী আগুন। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে দমকলের দশটি ইঞ্জিন। কালো ধোঁয়ায় ঢাকা পড়েছে গোটা এলাকা। ভবনের একাধিক জানলা থেকে ধোঁয়া বেরচ্ছে। আগুন নেভানোর কাজ যাতে ভাল ভাবে হতে পারে তার জন্য যান নিয়ন্ত্রণ করছে পুলিশ। এই বহুতলের পাশের রাস্তা দিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এদিকে দমকল জানিয়েছে ভেতরে কেউ আটকে নেই। আধিকারিকদের প্রাথমিক অনুমান কোনও একটি অফিসের সার্ভার রুমেই প্রথম আগুন লাগে। সেখান থেকে তা অন্যত্র ছড়িয়ে পড়ে। বহুতলের কর্মীরা জানান সকাল11 টা নাগাদ ফায়ার অ্যালার্ম বেজে ওঠে। তারপরই খবর দেওয়া হয় দমকলে। পাশেই হোটেল পার্ক। এ নিয়ে কয়েক মাসের মধ্যে তিনটি বড় অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটল কলকাতায়। এর মধ্যে সবচেয়ে বড়া ঘটনাটি ঘটে মধ্য কলকাতার বাগরি মার্কেটে।
ভয়াবহ আগুনে পুড়ে যায় মার্কেট। আগুন নেভানোর কাজ করে দমকলের 30টি ইঞ্জিন। ঘটনায় কেউ আহত না হলেও বেশ কয়েক কোটি টাকার সামগ্রী পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছিল। দুর্বল হয়ে পড়েছিল বাড়ির বিভিন্ন জায়গা। মার্কেটের মালিক ও সিইও সহ তিনজনের নামে এফআইআর করেছে রাজ্য প্রশাসন। পাশাপাশি আগুন লাগার কারণও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। আগুন লাগার পর থেকেই মার্কেটের অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। খোদ মেয়র তথা দমকলমন্ত্রী শোভন চট্টোপাধ্যায়ও দুষেছেন ব্যবসায়ীদের। রাজ্য প্রশাসনের তরফে আরও জানানো হয়েছে ওই ভবনের শৌচাগার থেকে শুরু করে সিঁড়িও ভাড়া দেওয়া হয়েছিল।
এরপর আগুন লাগে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে । দমকলের ডিজি জগমোহনের দাবি ছিল মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের আগুন ছড়িয়েছে মজুত করে রাখা গ্যাস সিলিন্ডার থেকে। মাঝে মধ্যেই শহর কলকাতার একাধিক বাড়ি ও বাজারে আগুন লাগে। সেই সমস্ত জায়গায় আগুন নেভানোর পর্যাপ্ত ব্যবস্থা ছিল কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে । তবে এদিনের ঘটনা কেন ঘটল তা স্পষ্ট নয়।