हिंदी में पढ़ें Read in English
This Article is From Apr 08, 2019

মাস দুয়েক বাদে নিরাপত্তা ফিরে পেলেন কাশ্মীরের ৪০০ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব

কাশ্মীরের পুলওয়মায় (Pulwama Terror Attack) জঙ্গি হানার পর উপত্যকার শ’চারেক নেতার নিরাপত্তা প্রত্যাহার করে নিয়েছিল প্রশাসন। এবার তা ফিরিয়ে দেওয়া হল।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

কাশ্মীরের গত এক বছর ধরে রাজ্যপাল শাসন (Governor's Rule) চলছে। 

Highlights

  • নিরাপত্তা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তে সে সময় প্রবল বিতর্কও হয়েছিল
  • এরই মধ্যে লোকসভা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যায়
  • কাশ্মীরের মূল ধারার রাজনৈতিক দল গুলি নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়
শ্রীনগর:

কাশ্মীরের পুলওমায় (Pulwama Terror Attack) জঙ্গি হানার পর উপত্যকার শ'চারেক নেতার নিরাপত্তা প্রত্যাহার করে নিয়েছিল প্রশাসন। এবার তা ফিরিয়ে দেওয়া হল। নিরাপত্তা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তে সে সময় প্রবল বিতর্কও হয়েছিল। এরই মধ্যে লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2019) প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যায়। কাশ্মীরের মূল ধারার রাজনৈতিক (Main Stream Political Party) দল গুলি নির্বাচন কমিশনের (Election Commission)দ্বারস্থ হয়।তাদের অভিযোগ ছিল সন্ত্রাসবাদীদের (Terrorism) দাপট আছে এমন রাজ্যের নেতাদের নিরাপত্তা  প্রত্যাহার করে নেওয়া শুধু চক্রান্ত (Conspiracy ) নয় অন্তর্ঘাতও বটে। এরপর উপত্যকার রাজ্যপাল নিরাপত্তা ফিরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। কাশ্মীরের গত এক বছর ধরে রাজ্যপাল শাসন (Governor's Rule) চলছে।রাজ্যপাল শাসনের প্রক্রিয়া শেষ করে বিধানসভা নির্বাচন করে নতুন সরকার তৈরি করতে হবে। তবে তার আগে এখন লোকসভা ভোট হচ্ছে কাশ্মীরে। এখানে মোট দু' দফায় ভোট নেওয়া হবে। ১১ এপ্রিল এবং ৬ মে ভোট দেবে কাশ্মীর।

কাশ্মীরে জঙ্গি হানায় সিআরপিএফ জওয়ানদের মৃত্যুর পর বিচ্ছিন্নতাবাদীদের পাশাপাশি মূল ধারার রাজনৈতিক দলের কর্মীদের নিরাপত্তা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। গত শুক্রবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক থেকে বলা হয়েছে নিরাপত্তার প্রয়োজন নেই এমন ৯০০ জন ব্যক্তির সুরক্ষার দায়িত্বে ছিলেন প্রায় তিন হাজার পুলিশ কর্মী। এবার সেই সিদ্ধান্ত বদল করা হল। প্রয়োজন নেই এমন ব্যক্তিদের সঙ্গে থাকা নিরাপত্তা প্রত্যাহার করল প্রশাসন।

কাদের নিরাপত্তা দেওয়া হবে তা ঠিক করতে রাজ্যস্তরে একটি কমিটি আছে। সেই কমিটি এই সিদ্ধান্ত নিলেও একটি অংশে বিতর্ক থেকেই যায়। কমিটির বৈঠকের পৌরোহিত্য করেন উপত্যকার মুখ্যসচিব।এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ হন রাজ্যপাল। তাছাড়া বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন সামরিক কর্তারা। একজন সাধারণ নাগরিকের পক্ষে এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার কোনও যুক্তি থাকতে পারে না বলে তাঁদের অভিমত। তবে এনডিটিভকে রাজ্যপাল বলেছেন এটা ব্যক্তিগত সংঘাতের বিষয় নয়। যে সিদ্ধান্তই নেওয়া হোক না কেন তা যেন যুক্তিগ্রাহ্য হয়।

Advertisement
Advertisement