'প্রিয়াঙ্কা প্রবেশ করায় প্রমাণিত হল কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী একা সামলাতে পারছে না।'
হাইলাইটস
- প্রিয়াঙ্কার রাজনীতিতে প্রবেশ প্রসঙ্গে আগেই প্রতিক্রিয়া দিয়েছিল বিজেপি
- প্রমাণিত হল কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী একা সামলাতে পারছেন নাঃস্পিকার
- সাধারণ সম্পাদক হিসেবে পূর্ব উত্তরপ্রদেশে সংগঠনের কাজ দেখবেন প্রিয়াঙ্কা
ইন্দোর: প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর রাজনীতিতে প্রবেশ প্রসঙ্গে আগেই প্রতিক্রিয়া দিয়েছিল বিজেপি। এবার সুর চড়ালনে লোকসভার স্পিকার সুমিত্রা মহাজন। দলের সুরে সুর মিলিয়েই তিনি বলেন রাজনীতিতে প্রিয়াঙ্কা প্রবেশ করায় প্রমাণিত হল কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী একা সামলাতে পারছেন না। আর তাই বোনের সাহায্য নিতে হচ্ছে তাঁকে। তবে কটাক্ষ করার পাশাপাশি তিনি এটাও জানান যে প্রতিভাবানদের রাজনীতিতে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দেওয়া উচিত। ১৯৮৯ সাল থেকে লোকসভায় নির্বাচিত হয়ে আসছেন মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরের এই নেত্রী। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে এনডিএ সরকার ক্ষমতায় আসার পর স্পিকারের দায়িত্ব পান সুমিত্রা।
কাজে ফাঁকি! সেনা বাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের পাঁচ আধিকারিককে বরখাস্ত করল মন্ত্রক
কয়েক দশকের জল্পনার অবসান ঘটিয়ে শেষমেশ আনুষ্ঠানিক ভাবে রাজনীতিতে প্রবেশ করেছেন প্রিয়াঙ্কা। দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে পূর্ব উত্তরপ্রদেশে সংগঠনের কাজ দেখভাল করবেন তিনি। এ প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সুমিত্রা বলেন, ‘ প্রিয়াঙ্কা একজন ভাল মানুষ। কিন্তু তাঁর সক্রিয় রাজনীতিতে প্রবেশ থেকে বোঝা যায় রাহুল একা রাজনীতি করতে পারছেন না। তাই প্রিয়াঙ্কার সাহায্য চাইলেন। আমি কংগ্রেসের পারিবারিক রাজনীতি নিয়ে কোনও কথা বলবো না। ওটা ওদের নিজেদের ব্যাপার। তবে আমি মনে করি যোগ্য মানুষকে রাজনীতিতে এগিয়ে দেওয়াই শ্রেয়।'
প্রিয়াঙ্কার পাশাপাশি নতুন পদ পেয়েছেন মধ্যপ্রদেশের নেতা জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। এখন থেকে তিনি পশ্চিম উত্তরপ্রদেশের কাজ দেখবেন। মধ্যপ্রদেশের গুনা কেন্দ্রের এই সাংসদ সম্পর্কে সুমিত্রা বলেন, তাঁর এই নতুন পদ পাওয়া মধ্যপ্রদেশের কাছেই গর্ব করার মতো বিষয় তাই তাঁকেও অভিনন্দন জানাই।