Election Results 2019: হরিয়ানা এবং মহারাষ্ট্রের বাসিন্দাদের অভিনন্দন জানালেন প্রধানমন্ত্রী মোদি
নয়াদিল্লি: মহারাষ্ট্র এবং হরিয়ানায় ফলাফলের (Haryana and Maharashtra Assembly Election Result) জন্য সেখানকার মানুষদের অভিনন্দন জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। মহারাষ্ট্রে, দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসতে চলেছে বিজেপি-শিবসেনা জোট, ২০১৪-এর তুলনায় আসনসংখ্যা কমতে চলেছে তাদের। হরিয়ানায় বৃহত্তম দল হতে চলেছে বিজেপি। রাজ্যপাল নারায়ণ আর্যের সঙ্গে দেখা করে সেখানে সরকার গঠনের দাবি জানাবেন বলে মনে করা হচ্ছে। ৯০ আসনের হরিয়ানা বিধানসভায় ৪০ আসনে জয় পেতে চলেছে গেরুয়া শিবির। সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজন ৪৬টি আসন। ৩০টি আসনে এগিয়ে রয়েছে কংগ্রেস। ১০টি আসনে এগিয়ে থেকে, হরিয়ানায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে চলেছে দুষ্মন্ত চৌটালার দল জননায়ক জনতা পার্টি।.
টুইটে প্রধানমন্ত্রী মোদি লেখেন, “আমাদের আশীর্বাদ করার জন্য আমি হরিয়ানার বাসিন্দাদের অভিনন্দন জানাচ্ছি। রাজ্যের উন্নয়নে আমরা একইভাবে আগ্রহ ও একাগ্রতার সঙ্গে কাজ করে যাব। হরিয়ানার নেতাদের আমি কঠোর পরিশ্রমের প্রশংসা করছি, যাঁরা প্রচণ্ড পরিশ্রম করেছেন এবং আমাদের উন্নয়নের কর্মসূচীকে এগিয়ে নিয়ে যেতে মানুষের দরবারে গিয়েছেন”।
আরেকটি টুইটে তিনি লেখেন:
টুইটে প্রধানমন্ত্রী মোদি লেখেন, “আমাদের আশীর্বাদ করার জন্য আমি হরিয়ানার বাসিন্দাদের অভিনন্দন জানাচ্ছি। রাজ্যের উন্নয়নে আমরা একইভাবে আগ্রহ ও একাগ্রতার সঙ্গে কাজ করে যাব। হরিয়ানার নেতাদের আমি কঠোর পরিশ্রমের প্রশংসা করছি, যাঁরা প্রচণ্ড পরিশ্রম করেছেন এবং আমাদের উন্নয়নের কর্মসূচীকে এগিয়ে নিয়ে যেতে মানুষের দরবারে গিয়েছেন”।
মহারাষ্ট্রে, ২৮৮ আসনের মধ্যে ১৫০টি আসনে এগিয়ে বিজেপি-শিবসেনা জোট। সেখানে সরকার গঠন করতে হলে পেতে হবে ১৪৫। নিজেরাই সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছুঁয়ে ফেলবে বলে আশা বিজেপির., তবে তারা এগিয়ে ১০০ আসনে...২০১৪ নির্বাচনে তারা পেয়েছিল ১২২ আসন।
শিবসেনা এগিয়ে রয়েছে ৬০টি আসনে, ২০১৪ নির্বাচনে তারা পেয়েছিল ৬৩ আসন। সেবার তারা বিজেপির সঙ্গে জোটভঙ্গ করে একা হাঁটে।
সরকার গঠন করা এবং মুখ্যমন্ত্রীত্ত্বের পদ নিয়ে ৫০-৫০ চুক্তি কার্যকর করার দাবি তুলেছে শিবসেনা। রাজ্যের নির্বাচনে স্থানীয় সমস্যাগুলিকে নজর দেওয়ার পরিবর্তে জাতীয়ক্ষেত্রে জোর দিয়েছে বিজেপি। তারমধ্যে রয়েছে জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার করা, জাতীয় নাগরিকত্ত্ব কার্যকরা করার মতো বিষয়গুলি।
পুনরায় নির্বাচনে জিতে ক্ষমতায় ফেরার ১০০দিন পূর্ণ হওয়ায়, সেরাজ্যের জনসভাগুলিতে দুটি বিষয়ের ওপরেই জোর দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি।