Howrah Bridge Fire: হাওড়া ব্রিজের কাছে একটি গুদামে আগুন। ঘটনাস্থলে দমকলের ২০ টি ইঞ্জিন
হাইলাইটস
- হাওড়া ব্রিজের কাছে একটি গুদামে আগুন লাগল
- ওই গুদামটিতে প্রচুর পরিমাণে রাসায়নিক পদার্থ মজুদ ছিল বলে জানা গিয়েছে
- স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে রাত আড়াইটে নাগাদ আগুন লাগে
কলকাতা: হাওড়া ব্রিজের (Howrah Bridge) কাছে একটি গুদামে আগুন। ঘটনাস্থলে দমকলের ২০ টি ইঞ্জিন। জগন্নাথ ঘাটের (Jagannath Ghat) কাছে থাকা ওই গুদামটিতে প্রচুর পরিমাণে রাসায়নিক পদার্থ (Chemical Factory) মজুদ ছিল বলে জানা গিয়েছে। গুদামটির একদিকে গঙ্গা অন্যদিকে রেল লাইন থাকায় কাজ করতে সমস্যা হচ্ছে দমকল কর্মীদের। বাধ্য হয়ে দমকল কর্মীরা গুদামের ছাদ থেকে আগুন নেভানোর চেষ্টা করছেন। তবে সেখানেও সমস্যা পিছু ছাড়ছে না। আগুনের তাপে ছাদের একটি অংশ ভেঙে যায়। এরই মধ্যে কাজ চালাচ্ছেন দমকল কর্মীরা। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে রাত আড়াইটে নাগাদ আগুন লাগে। খবর পাওয়ার পর কাজ শুরু করে দনকল। ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে ইঞ্জিনের সংখ্যা। দিন কয়েক আগে মধ্য কলকাতার বাগরি মার্কেটে (Bagri Market Fire) আগুন লাগে।
প্রায় তিন দিন ধরে জ্বলতে থাকে বাজার। কোটি কোটি টাকার সামগ্রী পুড়ে ছাই হয়ে যায় বলে দাবি ব্যবসায়ীদের। এবার আগুন লাগল জগন্নাথ ঘাটে (Jagannath Ghat Fire) । বাগরি মার্কেটে আগুন আতঙ্কের প্রহর কাটে প্রায় তিন দিন পরে। এক শনিবার শেষরাত থেকে শুরু হওয়া দমকলের লড়াই শেষ হয় সোমবার দুপুরে। তবে মধ্যে বাজারের প্রায় পুরোটাই পুড়ে যায়। দুর্বল হয়ে যায় বাড়ির বিভিন্ন জায়গা। প্রথম থেকেই আগুন লাগার কারণ নিয়ে নানা রকমের মত উঠে আসতে থাকে। মার্কেটের মালিক ও সিইও সহ তিনজনের নামে এফআইআর করে রাজ্য প্রশাসন। উত্তর ও মধ্য কলকাতার একাধিক জায়গায় মাঝে মধ্যেই আগুন লেগে ভয়াবহ কাণ্ড ঘটে যায়। সম্পত্তিহানী থেকে শুরু করে প্রাণহানীর মতো ঘটনা ঘটতে থাকে।
এবার আবার জগন্নাথ ঘাটে আগুন লাগল। আগুন নিভে যাওয়ার পর কারণ খতিয়ে দেখার কাজ শুরু করবে প্রশাসন। এই ধরনের বড় আগুনের ক্ষেত্রে দমকলের তরফে এফআইআর করা হয়। এবারও তাই হবে। আগুন মোকাবিলার মতো ব্যবস্থা ছিল কিনা তা খতিয়ে দেখা হবে।