১০টি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
ভীম সেনার প্রধান চন্দ্রশেখর আজাদ বড় জনসভা করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বম্বে হাইকোর্ট অনুমতি দেয়নি।
জনসভা করার অনুমতি না দিলেও ওই যুদ্ধের স্মরণে তৈরি স্মৃতি সৌধে দর্শন করতে যাওয়ার অনুমতি পেয়েছেন আজাদ
লাখো দলিতের আজ স্মৃতি সৌধে জমায়েত হওয়ার কথা।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশের পাশাপাশি দ্রোণের মাধ্যমে নজরদারি চালানো হচ্ছে।
বাবা সাহেবের নাতি প্রকাশ আম্বেদকরেরও আজ স্মৃতি সৌধে যাওয়ার কথা।
হিংসার ঘটনা যাতে আর না ঘটে তা নিশ্চিত করতেই পুলিশ থেকে শুরু করে অন্য বাহিনী নিয়োগ করা হয়েছে।
গোলমাল এড়াতে দক্ষিণপন্থী নেতা মিলিন্দ একবোটে এবং বামপন্থী নেতা কবির কালাকে স্মৃতি সৌধে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়নি।
২০১৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর এই এলাকায় ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। তার আগের দিন মাওবাদীদের সঙ্গে যুক্ত এমন একটি প্রতিষ্ঠানের সদস্যরা প্ররোচনা মূলক বক্তব্য ছড়িয়ে দিয়েছিল বলে অভিযোগ।
সেই সংঘর্ষের ঘটনায় যারা যুক্ত তাদের এদিনের অনুষ্ঠানের বাইরে রাখা হবে বলে পুলিশ সূত্রে খবর।
এই সংঘর্ষের ঘটনায় গুজরাতের দলিত নেতা ও নির্দল বিধায়ক জিগনেশ মেভানির নামও জড়িয়ে গিয়েছিল।