কাশ্মীর ইস্যু ভারত পাকিস্তান দ্বপাক্ষিকবাবে মেটাক: হরিন্দর সিধু
নয়াদিল্লি: কাশ্মীর ইস্যুতে ভারতের পাশেই আস্ট্রেলিয়া। উপত্যাকা নিয়ে দিল্লিতে নিযুক্ত অস্ট্রেলিয় হাই কমিশনার (Australian High Commissioner) স্পষ্ট করলেন তাদের অবস্থান। জানালেন, কাশ্মীরের বিশেষ অধিকার রদ সংক্রান্ত ইস্যু ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়। কাশ্মীর সমস্যার সমাধান ভরত (India) ও পাকিস্তানের (Pakistan) দ্বিপাক্ষিক বিষয়। দিল্লিতে নিযুক্ত অস্ট্রেলিয়ার হাই কমিশনার হরিন্দর সিধু (Harinder Sidhu) বলেন, ‘নয়াদিল্লি বলেছে কাশ্মীর তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়। আমরা ভারতের এই অবস্থানকে সলম্মান করি। অস্ট্রেলিয়া আগেই জানিয়েছে, কাশ্মীর সমাধান নয়াদিল্লি ও ইসলামাবাদ দ্বিপাক্ষিকভাবে (bilateral) করুক।' ভূস্বর্গে শান্তি ও স্থিতি বজায় থাকবে ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘটবে বলে আশাপ্রকাশ করেন হরিন্দর সিধু।
এসএমএস-এর সূত্র ধরে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞকে জিজ্ঞাসাবাদ Anti-Terror Agency -র
দিল্লিতে নিযুক্ত অস্ট্রেলিয় হাই কমিশনার সিধু বলেন, ‘কাশ্মীরের পরিস্থিতি ঘুরে দাঁড়াবে। সেখানে শান্তি ও স্থিতি বজায় থাকবে ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘটবে।' ওই অঞ্চলের মানুষের জন্য প্রতিবেশী দুই রাষ্ট্রই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করবে বলেও মনে করেন তিনি।
এমাসের শুরুতেই জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ অধিকার রদ করে কেন্দ্র। উপত্যকাকে দুটি কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে ভাগ করার কথাও ঘোষণা করা হয়। গত ৫ই অগস্টের পর থেকে গোটা কাশ্মীরজুড়ে ১৪৪ দারা বলবৎ ছিল। পরে ক্রমে তা শিথিল করা হয়। অশান্তি ঠেকাতে বন্দি রাখা হয়েছে রাজ্যের দুই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ছাড়াও শতাধিক রাজনৈতিক কর্মীকে। প্রধানমন্ত্রী জানান, কাশ্মীরের উন্নয়নে এই পদক্ষেপ ঐতিহাসিক।
"কাশ্মীরে শ্বশুরবাড়ি,২২ দিন ধরে যোগাযোগ নেই": ক্ষোভ উর্মিলা মাতণ্ডকরের
এরপরই কাশ্মীরিদের মানবাধিকার খর্বের অভিযোগ তুলে রাষ্ট্রপুঞ্জ সহ বিশ্বমঞ্চে ভারতের বিরুদ্ধে বলতে শুরু করে ইমরান খানের পাকিস্তান। বন্ধু দেশ চিনের সহায়তায় কাশ্মীর ইস্যুকে রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে তোলা হয়। কিন্তু, সেখানে নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচ স্থায়ী সদস্য সহ ১৫ রাষ্ট্র জানিযে দেয কাশ্মীর ভারত ও পাকিস্তানের দ্বিপাক্ষিক বিষয়। ফলে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রেও কোণঠাসা হয় ইসলামাবাদ।