தமிழில் படிக்க Read in English
This Article is From Jan 29, 2019

বিতর্কিত নয় এমন জমির কিছুটা রাম জন্মভূমি ন্যাসকে দেওয়ার জন্য সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ কেন্দ্র

অযোধ্যার বিতর্কিত জমির কাছে কিছুটা জমি রাম জন্মভূমি ন্যাসকে  দেওয়ার জন্য  সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হল কেন্দ্র।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

জমি ঘিরে থাকা স্থিতাবস্থা আংশিক তুলে নেওয়ার দাবি করেছে কেন্দ্র।

Highlights

  • ৬৭ একরের মোট জমির মধ্যে ২.৭ একর জমি ঘিরে বিতর্ক চলছে
  • । গত ২৫ বছর ধরে গোটা জমিটাই সরকারের হাতে
  • গোটা বিষয়টাই এখন সুপ্রিম কোর্টের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে
নিউ দিল্লি:

অযোধ্যার বিতর্কিত জমির কাছে কিছুটা জমি রাম জন্মভূমি ন্যাসকে  দেওয়ার জন্য  সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হল কেন্দ্র। গোটা জমিটাতেই স্থিতাবস্থা বজায় রাখার নির্দেশ দিয়েছে  সুপ্রিম কোর্ট। এই স্থিতাবস্থা আংশিক  তুলে নেওয়ার দাবি করেছে কেন্দ্র। গোটা জমিটা ৬৭ একর জয়াগা  জুড়ে। তার মধ্যে  ২.৭ একর জমি ঘিরে বিতর্ক। গত ২৫ বছর ধরে গোটা জমিটাই সরকারের হাতে। আজ এই মামলার শুনানি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এক বিচারপতি না থাকায় তা হবে না। এর আগে সোমবার আইনমন্ত্রী  রবিশংকর প্রসাদ দাবি  করেন আর দেরি না করে  অযোধ্যা  মামলা শোনা  উচিত। তাঁর কথায় গত ৭০ বছর ধরে এ নিয়ে বিতর্ক চলছে। ২০১০ সালে এলাহাবাদ হাইকোর্টের রায় থেকে  বোঝা গিয়েছিল তারা চায় মন্দির হোক। এই ব্যাপারটার দ্রুত মিটে যাওয়া দরকার। আমাদের সুপ্রিম কোর্টের উপর আস্থা আছে। 

আরও পড়ুনঃ কেন্দ্রীয় সংস্থার জন্য খেলাধুলোয় অর্থ সাহায্য করতে অনেকেই ভয় পাচ্ছেনঃ মমতা

অযোধ্যা মামলায় নতুন বেঞ্চ গঠন করলেন প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ। শুনানি হবে বৃহস্পতিবার। এই বেঞ্চে থাকছেন দুই নতুন বিচারপতি। এঁরা হলেন আব্দুল নাজির এবং অশোক ভূষণ প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি দীপক মিশ্র যখন এই মামলা  শুনতেন। তখনও ছিলেন এই দুই বিচারপতি। কয়েক দিন আগে  অযোধ্যা  মামলা থেকে  সরে দাঁড়ান বিচারপতি ইউ ইউ ললিত। নির্বাচনের আগে  মন্দির নির্মাণ  নিয়ে  ইতিবাচক  পদক্ষেপ হল তাতে রাজনৈতিক ভাবে লাভবান হবে বিজেপি। তাছাড়া বিশ্বহিন্দু পরিষদ থেকে শুরু করে  অন্য কয়েকটি সংগঠনও দ্রুত মন্দির চাইছে। মন্দির প্রসঙ্গে চাপ দিচ্ছে  বিজেপির অন্যতম পুবনো শরিক শিবসেনাও। এদের অনেকের দাবি অর্ডিন্যান্স আনুক সরকার। কিন্ত কয়েকদিন আগে সংবাদ সংস্থা  এএনআইকে  দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন আইনি প্রক্রিয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত  অর্ডিন্যান্স আনার প্রশ্নই ওঠে না।                                            

Advertisement

.        

Advertisement