Read in English
This Article is From Sep 27, 2018

সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্তের মানে, আগামী ২৯ অক্টবর থেকে শুরু হবে অযোদ্ধা মামলার শুনানি

Ayodhya Land Dispute Case: 2010 সালে এলাহাবাদ আদালতের রায়ে বলা হয়েছিল, বাবরি মসজিদের বিতর্কিত জমিটিকে তিনভাগে ভাগ করা হবে। যার একটি অংশ পাবে মুসলমানরা। আর, একটি বড় অংশ পাবে হিন্দুরা

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Translated By

Ayodhya: 1994 সালে দেশের শীর্ষ আদালত জানিয়ে দিয়েছিল, নমাজ পড়ার সঙ্গে মসজিদের কোনও সম্পর্ক নেই

Highlights

  • 1994 সালে রায়টি দিয়েছিল প্রথম শীর্ষ আদালত
  • 2010 সালে আরেকটি বিতর্কিত রায় দেয় এলাহাবাদ আদালত
  • নমাজ পড়ার সঙ্গে মসজিদের সম্পর্ক নেই, জানিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট
নিউ দিল্লি:

নামাজের জন্য মসজিদের প্রয়োজন আছে কিনা, এটি রাম জন্মভূমি-বাবরি মসজিদ বিবাদের সাথে যুক্ত একটি অভিন্ন অংশ। এই বিষয়ে সুপ্রিম কোর্ট আজ গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। শীর্ষ আদালত আজ জানিয়ে দিল 1994 সালে মসজিদের জমি (mosque land) সরকার অধিগ্রহণ করতে পারে বলে যে রায় দেওয়া হয়েছিল, তা পুনর্বিবেচনা করা হবে না। ওই রায়টিই বহাল থাকবে। আদালত ওই সময় জানিয়েছিল, নমাজ পড়ার সঙ্গে মসজিদের সম্পর্ক নেই। তা যে কোনও স্থানে বসেই পড়া যেতে পারে। এই রায় বৃহত্তর বেঞ্চের কাছেও যাবে না বলে জানাল আদালত।  

নমাজের জন্য মসজিদের প্রয়োজন? আজ রায় দেবে সুপ্রিম কোর্ট

1994 সালে দেশের শীর্ষ আদালত জানিয়ে দিয়েছিল, নমাজ পড়ার সঙ্গে মসজিদের কোনও সম্পর্ক নেই। তা যে কোনও স্থানে বসেই পড়া যেতে পারে। এমনকি, প্রয়োজন পড়লে অধিগ্রহণ করা যেতে পারে মসজিদের জমিও।

Advertisement

ওই রায়ের ফলে খুব স্বাভাবিকভাবেই অখুশি হয়েছিলেন মুসলিম সম্প্রদায়ের একটি বৃহৎ অংশ। তাঁরা বলেছিলেন, সুপ্রিম কোর্টের উচিত এই রায়টিকে পুনর্বিবেচনা করে দেখা। এতদিনের পুরনো এই রায়টি ফের পুনর্বিবেচনা করে দেখা হবে কি না, সেই বিষয়েই সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা ছিল আজ সুপ্রিম কোর্টের।

2010 সালে এলাহাবাদ আদালতের রায়ে বলা হয়েছিল, বাবরি মসজিদের বিতর্কিত জমিটিকে তিনভাগে ভাগ করা হবে। যার একটি অংশ পাবে মুসলমানরা। আর, একটি বড় অংশ পাবে হিন্দুরা।

Advertisement

আগামী 29 অক্টোবর রায় জানানো হতে পারে অযোধ্যা মামলার। 1992 সালে করসেবকরা ষোড়শ শতকে বানানো বারি মসজিদ ভেঙে দিয়েছিল ওই স্থানে রামমন্দির বানানোর লক্ষ্যে।

 

Advertisement