Read in English
This Article is From Feb 05, 2020

অযোধ্যায় রামমন্দির ভবন থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে মসজিদের জমি

উত্তরপ্রদেশের মন্ত্রী শ্রীকান্ত শর্মা জানান, লখনউ জাতীয় সড়কে অযোধ্যার ধানিপুরে ওই জমি রয়েছে, সেটি জেলা সদর দফতর থেকে ১৮ কিলোমিটার দূরে

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

“শ্রীরাম জন্মভূমি” তীর্থক্ষেত্রের ঘোষণা করে রামমন্দিরের রাস্তা পরিষ্কার করে দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

নয়াদিল্লি:

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, অযোধ্যায় দিতে হবে মসজিদ নির্মাণের জমি, সেই মতো মন্দির-মসজিদ (Temple-Mosque Site) জায়গা থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যায় দেওয়া হয়েছে মসজিদের জমি। উত্তরপ্রদেশের মন্ত্রী শ্রীকান্ত শর্মা জানান, লখনউ জাতীয় সড়কে অযোধ্যার ধানিপুরে ওই জমি রয়েছে, সেটি জেলা সদর দফতর থেকে ১৮ কিলোমিটার দূরে। সূত্রের খবর, অযোধ্যার (Ayodhya Town) “১৪ কোসি পরিক্রমার” বাইরে, বা অযোধ্যা শহর থেকে ৪২ কিলোমিটারের মধ্যে ওই জায়গাটি চিহ্নিত করেছে উত্তরপ্রদেশের যোগী আদিত্যনাথ সরকার।  নভেম্বরে সুপ্রিম কোর্ট তাদের ঐতিহাসিক রায়ে জানায়,  জায়গাটির জন্য হিন্দু ও মুসলিম, উভয়ের তরফেই মালিকানার দাবি করা হয়েছে, সেটি পুরোপুরিই রামলালা বা শিশু রামের সঙ্গে। এছাড়াও যে জায়গাটিতে বাবরি মসজিদ ভাঙা হয়েছিল, সেখানে মন্দির নির্মাণের জন্য সরকারকে একটি ট্রাস্ট গঠনের নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত। হিন্দু আন্দোলনকারীদের দাবি, রামের জন্মভূমির জন্য সেখানে যে প্রাচীণ মন্দির ছিল, সেটি ভেঙে মসজিদ তৈরি করা হয়েছে।

অযোধ্যা রায়ের পর প্রথম পদক্ষেপ নিতে চলেছে স্বরাষ্ট্র, অর্থমন্ত্রক: সূত্র

মসজিদ ধ্বংসের নিন্দা করে আদালত এবং মসজিদ নির্মাণের জন্য সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডকে “ভাল জায়গায়” ৫ একর জমি দেওয়ার নির্দেশ দেয়।   

Advertisement

সাংবাদিকদের উত্তরপ্রদেশের মন্ত্রীর জানান যে, কেন্দ্রের কাছে তিনটি বিকল্প পাঠানো হয়েছে এবং জায়গাটি নির্ধারিত করা হয়েছে।

শ্রীকান্ত শর্মা বলেন, “এর একটি গ্রহণ করেছে কেন্দ্র এবং তার বরাদ্দে অনুমোদন দিয়েছে রাজ্য মন্ত্রিসভা। এখানে যাতায়াতের ভাল পরিবহন ব্যবস্থা রয়েছে এবং সাম্প্রদায়িক সৌহার্দ্য ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও ভাল”।

Advertisement

মসজিদের জন্য অযোধ্যার “ভাল” জায়গায় ৫ একর জমি, রায় সুপ্রিম কোর্টের

সকালেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি “শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্রের” ঘোষণা করে রাম মন্দিরের রাস্তা করে দেন। ১৫ সদস্যের রাম জন্মভূমি ট্রাস্টে একজন দলিত রয়েছেন তবে কোনও রাজনৈতিক নেতার নাম নেই।

Advertisement