This Article is From Aug 05, 2020

রাম জন্মভূমি পরিদর্শন করা প্রথম প্রধানমন্ত্রী হলেন নরেন্দ্র মোদি: যোগী সরকার

ফোন করে দুই প্রবীণ বিজেপি নেতা লালকৃষ্ণ আডবাণী ও মুরলীমনোহর জোশীকে আমন্ত্রণ জানানো হলেও কেউ সশরীরে উপস্থিত থাকবেন না।

রাম জন্মভূমি পরিদর্শন করা প্রথম প্রধানমন্ত্রী হলেন নরেন্দ্র মোদি: যোগী সরকার

নয়াদিল্লি থেকে বিমানে অযোধ্যা পৌঁছবেন প্রধানমন্ত্রী। (ফাইল ছবি)

নয়াদিল্লি:

রামমন্দিরের ভূমিপুজোর অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি-সহ ৫০ জন ভিভিআইপি। ইতিমধ্যে নয়াদিল্লি থেকে ৯টা বেজে ৩৫ মিনিটে বায়ুসেনার বিশেষ বিমানে লখনউ উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। গোটা শহরকে মুড়ে ফেলা হয়েছে গোলাপী-সবুজ আলোয়। রাস্তার ধারে সমস্ত বাড়ি করা হয়েছে হলুদ রঙ। ৪০ কেজি রুপোর ইট দিয়ে ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করবেন তিনি (Ram Mandir Bhoomi pujon)। সোমবার এই মন্দিরের প্রস্তাবিত নকশা প্রকাশ করা হয়েছে। এই নকশায় দেখা গিয়েছে তিন তলার এই মন্দির ১৬১ ফুট উঁচু। কোভিড-১৯ সংক্রমণ মাথায় রেখে ছোট করা হয়েছে আমন্ত্রিতদের তালিকা। নাম রয়েছে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী, আরএসএস প্রধান-সহ অন্যরা।

ফোন করে দুই প্রবীণ বিজেপি নেতা লালকৃষ্ণ আডবাণী ও মুরলীমনোহর জোশীকে আমন্ত্রণ জানানো হলেও কেউ সশরীরে উপস্থিত থাকবেন না। বরং ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে দেখবেন এই অনুষ্ঠান। গত বছর ৯ নভেম্বর এই মামলার রায় দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। বিতর্কিত ২.৭ একর জমির মালিকানা দেওয়া হয়েছে মন্দির কমিটিকে। আর অযোধ্যাতেই পৃথক ৫ একর জমিতে মসজিদ নির্মাণের অনুমোদন দিয়েছে কোর্ট। 

অযোধ্যাতে আগামিকাল রামমন্দির নির্মাণের ভূমিপুজোর অনুষ্ঠানের ঠিক আগে অযোধ্যা ইস্যুতে দলের অবস্থানকে বদলে দিয়ে একটি টুইট করে ভগবান রামকে অভিবাদন জানান কংগ্রেসের প্রিয়াঙ্কা গান্ধি বঢরা! “রাম সবার সঙ্গে রয়েছেন”, টুইট করেন কংগ্রেস নেত্রী! প্রিয়াঙ্কা আশা প্রকাশ করে জানিয়েছেন যে রামের জন্মভূমির বিতর্কিত জায়গায় আগামিকালের অনুষ্ঠান “জাতীয় ঐক্য, ভ্রাতৃত্ব এবং সাংস্কৃতিক চর্চার” একটি উপলক্ষে পরিণত হবে। “সারল্য, সাহস, সংযম, ত্যাগ, প্রতিশ্রুতি, দীনবন্ধু রামের নামের সারাংশ। রাম সবার সঙ্গে আছেন, রাম সকলের জন্য আছেন,” হিন্দিতে টুইট করেছেন উত্তর প্রদেশ কংগ্রেসের ইনচার্জ প্রিয়াঙ্কা গান্ধি।

“ভগবান রাম ও সীতা মার বার্তা এবং কৃপায় রামালালার মন্দিরের ভূমিপুজোর অনুষ্ঠান জাতীয় ঐক্য, ভ্রাতৃত্ব এবং সাংস্কৃতিক চর্চার একটি উপলক্ষে পরিণত হয়েছে,” আরও একটি টুইটে লিখেছেন কংগ্রেস নেত্রী।

.