This Article is From Jul 18, 2018

শিশুবিক্রি কান্ডঃ সবরকম সহযোগিতার আশ্বাস মিশনারিজ অব চ্যারিটির

ওই সংগঠনের এক কর্মী এক অবিবাহিত মহিলার শিশুকে বিক্রি করে দেয় বলে অভিযোগ উঠেছিল

শিশুবিক্রি কান্ডঃ সবরকম সহযোগিতার আশ্বাস মিশনারিজ অব চ্যারিটির

তাদের সংগঠনের নামে যে ভূয়ো খবর ঘুরে বেড়াচ্ছে, তা নিয়েও হতাশা ব্যক্ত করা হয়

রাঁচি:

মঙ্গলবার মিশনারিজ অব চ্যারিটির পক্ষ থেকে একটি বিবৃতি প্রকাশ করে বলা হয় মিশনারিজ অব চ্যারিটির রাঁচির হোমে শিশু বিক্রির যে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে, তার তদন্তে তারা সব ধরনের সহযোগিতা করবে।

ওই বিবৃতিটিতেই তাদের সংগঠনের নামে যে ভূয়ো খবর ঘুরে বেড়াচ্ছে, তা নিয়েও নিজেদের হতাশা ব্যক্ত করা হয়।  

“আমরা রাঁচির ঘটনাটি নিয়ে তদন্তে সব ধরনের সহযোগিতা করছি। আমরা চাই সত্যটা সামনে আসুক সবার। এই প্রসঙ্গেই যে কথাটি বলার, যেভাবে তথ্যের বিকৃতি করে ভূয়ো খবর বাজারে ছড়িয়ে মাদার টেরেজার সংগঠন এবং তার সঙ্গে যুক্ত সন্ন্যাসিনীদের নামে অপবাদ দেওয়া হচ্ছে, তা অত্যন্ত নিন্দনীয়”, বলা হয় বিবৃতিটিতে।

ওই বিবৃতিটিতে আরও জানানো হয় যে, নির্মল হৃদয় আশ্রম অথবা সন্ন্যাসিনীরা কেউই নিশ্চিতভাবে বলতে পারছেন না, শিশু কল্যাণ কমিটির হাতে ওই শিশুকে তার মা’ই তুলে দিয়েছিল কি না। ঘটনাটি নিয়ে সরকারের ভূমিকায়ও অসন্তোষ প্রকাশ করা হয় ওই বিবৃতিতে।

এই মাসের শুরুতে, হিনু’র মিশনারিজ অব চ্যারিটির হোমে শিশু কল্যাণ সমিতির পদস্থ কর্তা ও পুলিশ হানা দিয়ে ওই হোমের সমস্ত শিশুকে নিজেদের জিম্মায় রেখে দিয়েছে।

ওই সংগঠনের এক কর্মী এক অবিবাহিত মহিলার শিশুকে বিক্রি করে দেয় বলে অভিযোগ উঠেছিল। ওই ঘটনায় দুজন সন্ন্যাসিনীকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাঁরা নিজেদের অপরাধ স্বীকার করেছে বলে জানানো হয় পুলিশের পক্ষ থেকে।

রাঁচির হোমে ‘অবিবাহিত মহিলা’দের সন্তানের দেখার ভার ছিল সিস্টার কনসেলিয়ার ওপর। অনিমা ইন্দোয়ারের দায়িত্ব ছিল মা ও শিশুকে হাসপাতাল এবং চাইল্ড ওয়েলফেয়ার কমিটি ( সিডব্লিউসি ) বা শিশু কল্যাণ সমিতির অফিসে নিয়ে যাওয়া।

গত সোমবার, কেন্দ্রীয় শিশু ও নারীকল্যাণ বিভাগের মন্ত্রী মানেকা গান্ধী গোটা দেশের সমস্ত মিশনারিজ অব চ্যারিটির হোমে অবিলম্বে সরেজমিনে তদন্ত শুরু করার নির্দেশ দেন।   



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)
.