தமிழில் படிக்க Read in English
This Article is From Dec 30, 2018

Bangladesh Elections 2018:সন্ত্রাসের আবহে ভোট শেষ হল বাংলাদেশে, ১২ জনের মৃত্যু

কড়া  নিরাপত্তার  মধ্যেই আজ বাংলাদেশে ভোট।  ভোট পর্বের শুরু থেকেই অন্যদের চেয়ে  কিছুটা এগিয়ে  আছেন প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনা।

Advertisement
বাংলাদেশ

Highlights

  • কড়া নিরাপত্তার মধ্যেই আজ বাংলাদেশে ১১ তম সাধারণ নির্বাচন
  • এবার জিতলে টানা চার বার জেতা হবে প্রধানমন্ত্রী সেখ হাসিনার
  • বিরোধীদের দাবি জয় নিশ্চির করতে লাগামহীন সন্ত্রাস চালিয়েছে শাসক শিবির
ঢাকা :

 কড়া  নিরাপত্তার মধ্যেই আজ বাংলাদেশে ভোট পর্ব মিটল। মৃত্যু হল ১২ জনের।  ভোট পর্বের শুরু থেকেই অন্যদের চেয়ে  কিছুটা এগিয়ে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনা। এবার  জিতলে টানা  চার বার জেতা  হবে  তাঁর।   এর মধ্যে  তিনজনের মৃত্যু হয়েছে  পুলিসের বাকি মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক সংঘর্ষ বলে মনে করা হচ্ছে। অন্যদের সঙ্গে  প্রাণ হারিয়েছেন এক পুলিশ কর্মীও।  এরই মধ্যে বিকেল ৪টের সময় শেষ হয়েছে  ভোট গ্রহণ। এর  আগে  সাত সপ্তাহ ধরে প্রচার চলেছে বাংলাদেশে। কড়া  নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা  হয়েছে  গোটা  দেশটাকে। প্রায় ৬ লাখ নিরাপত্তা কর্মী  মোতায়েন  করা  হয়েছে। মোট ৪০ হাজার কেন্দ্রে ভোট দেবেন বাংলাদেশের নাগরিকরা।    ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধর পর  গড়ে ওঠে  স্বাধীন বাংলাদেশ। সেই তখন থেকে  এটি  দেশের ১১তম সাধারণ নির্বাচন। পরের পাঁচ বছর  কার হাতে  থাকবে বাংলাদেশ তা ঠিক করবেন প্রায় ১০ কোটি ভোটার। শাসক  আওয়ামি লিগ না  বিরোধী জোট শেষ হাসি কে হাসে সেটাই দেখার।   

Bangladesh Election 2018: সন্ত্রাসের আবহে শেষ হল ভোট প্রচার

আর্থিক বৃদ্ধি চোখে  পড়ার মতো ভাল হলেও হাসিনার আমলে  বাংলাদেশের শাসন ব্যবস্থা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু জনমত সমীক্ষা বলছে এবারও এগিয়ে হাসিনাই। ৩০০  আসনের সংসদে জিততে  দরকার ১৫১টি আসন। সমীক্ষা মনে  করে সেটি পেয়ে যেতে পারেন হাসিনা। কিন্তু  বিশেষজ্ঞদের মনে  হয় জিতলেও বিরোধীদের দমন করার  অভিযোগ উঠবে হাসিনার বিরুদ্ধে। সে কথা  ইতিমধ্যেই  শোনা গিয়েছে । নির্বাচন পর্ব শুরু হওয়া থেকে এ পর্যন্ত গ্রেফতার হয়েছেন বিরোধী দলের প্রায় ১৫ হাজার নেতা কর্মী।  হিউম্যান রাইটস ওয়াচের মতো  সংগঠনের দাবি বাংলাদেশে  ভয়ের পরিবেশ তৈরি করা হয়েছে। নির্বাচনী  পরিস্থিতি  নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আমেরিকাও।  বিরোধী জোটের নেতা কামাল হুসেন  শবিনার এনডিটিভিকে  জানিয়েছিলেন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ ভোট হলে  শাসক  দলের পরাজয় নিশ্চিত। আর তাই গায়ের জোরে বিরোধীদের দমন করার  চেষ্টা হচ্ছে । এই আচরণ থেকে স্পষ্ট সরকার দেশের মানুষের উপর আস্থা রাখতে  পারছে না।  শুধু বিরোধী  দলগুলি নেতা-কর্মী নন গ্রেফতার হয়েছেন সতেরো জন প্রার্থীও। বাংলাদেশ সিভিল সোসাইটি গ্রুপের নেতা বদিউল আলম মজুমদারের দাবি শাসক দলই আবার ক্ষমতায় ফিরবে এমন মনোভাব তৈরির জন্যই এভাবে গ্রেফতারি করা হচ্ছে।       

 

বন্ধ ইন্টারনেট এবং মোবাইল পরিষেবা
সাধারণ নির্বাচনের আগে ‘গুজব এবং অপপ্রচার' রুখতে বাংলাদেশে ইন্টারনেট পরিষেবা নিয়ন্ত্রণ    করে দেওয়া হয়। ভোটের আগে শুক্রবারই প্রচার শেষ হয়েছে বাংলাদেশে। বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি)  দেশ জুড়ে ৩জি এবং ৪জি-র গতি কমিয়ে দিয়েছে ।                

Advertisement

 

প্রশাসনের এক কর্তা জানান, বৃহস্পতিবার রাতে বিটিআরসি-কে ৩জি এবং ৪জি পরিষেবা নিয়ন্ত্রণ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সংবাদ সংস্থা  এএফপিকে তিনি আরও জানান নির্বাচনের মুখে ইন্টারনেটের অপব্যবহার করে কেউ যাতে  বিভ্রান্তি না  ছড়াতে পাতে তা  সুনিশ্চিত করতেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।                          



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
Advertisement