This Article is From Feb 25, 2019

মৃত সন্দেহভাজন বিমান ছিনতাইকারীর কাছে ছিল খেলনা পিস্তল, জানাল পুলিশ

চিটাগঙের দক্ষিণপূর্বের এক পুলিশ আধিকারিক কুসুম দেওয়াঁ জানান, “সন্দেহভাজনের কাছে যে পিস্তল তা ছিল খেলনা পিস্তল, তার শরীরে কোনও বম্ব লাগানো ছিল না”।

মৃত সন্দেহভাজন বিমান ছিনতাইকারীর কাছে ছিল খেলনা পিস্তল, জানাল পুলিশ

বিমান বাংলাদেশ উড়ানের ককপিটে ঢোকার চেষ্টা করলে এক যাত্রীকে গুলি করে হত্যা করে বাংলাদেশী কমান্ডো

ঢাকা:

বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা  করা বাংলাদেশী, যাকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে, তার কাছে ছিল খেলনা পিস্তল এবং তার শরীরে কোনও বিস্ফোরক ছিল না বলে সোমবার জানাল পুলিশ।

চিটাগঙের দক্ষিণপূর্বের পুলিশ আধিকারিক কুসুম দেওয়াঁ সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে জানান, “সন্দেহভাজনের কাছে যে পিস্তল তা ছিল খেলনা পিস্তল, তার শরীরে কোনও বম্ব লাগানো ছিল না”। তিনি জানান, “সে মানসিক ভারসাম্যহীন ছিল। আমরা শুনেছিল, স্ত্রীর সঙ্গে তার বচসা ছিল, এবং প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলতে চেয়েছিল সে। কিন্তু আমরা এখনও তদন্ত করছি। এখনই আমরা কোনও সিদ্ধান্তে আসতে চাই না”।

বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা করার আগে স্ত্রীয়ের সঙ্গে ঝগড়া হয়েছিল যুবকের!

রবিবার বাংলাদেশ এয়ারলায়েন্সের একটি বিমানের ককপিটে ঢোকার চেষ্টা করে এক ব্যক্তি এবং বন্দুক বের করে বিমান উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেয়।আধিকারিকরা জানান, এরপরেই দুবাইগামী বাংলাদেশ এয়ারলায়েন্সের বিমান BG-147 কে সেদেশেরই একটি উপকূলবর্তী শহরে জরুরি অবতরণ করানো হয়।

বাংলাদেশ থেকে দুবাই যাওয়া বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা: রিপোর্ট

ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম হয়ে দুবাই যাচ্ছিল বিমানটি, বিকেল ৫.৪০ এ চট্টগ্রামে অবতরণ করে বিমানটি।

আধিকারিকরা জানিয়েছেন, পাইলটকে ওই ব্যক্তি বলে, স্ত্রীর সঙ্গে ঝামেলা চলছে তার এবং সে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলতে চায়, চিটাগঙের শাহ আমানচ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমানটির জরুরি অবতরণ করা হলে মৃত্যু হয় তার।

.