This Article is From May 27, 2019

প্রথম বারের মতোই দ্বিতীয় বার মোদীর শপথ গ্রহণে থাকছেন না বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

নরেন্দ্র মোদী শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারবেন না বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

নয়াদিল্লি:

গত বৃহস্পতিবার নির্বাচনে (National Electiob 2019) বিপুল ভোটে জিতে ক্ষমতায় এসেছে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ। ৩০ মে দ্বিতীয় বারের জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রীর পদে শপথ নেবেন নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারবেন না বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। তিনি ওই সময় বিদেশ সফরে থাকবেন বলে সোমবার সরকারি সূত্রে জানা গিয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী একেএম মোজাম্মেল হক তাঁর পরিবর্তে মোদীর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে থাকবেন বলে বাংলাদেশ সরকারের তরফে জানানো হয়েছে। মোজাম্মেল বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রিসভার প্রবীণতম সদস্য। তিন দেশের বিদেশ সফরে যাচ্ছেন হাসিনা। মঙ্গলবারে শুরু এই সফরে তিনি জাপান, সৌদি আরব ও ফিনল্যান্ড— এই তিন দেশে যাবেন।

 সমন সত্ত্বেও সিবিআইয়ের হাজিরা এড়ালেন রাজীব কুমার

গতবার অর্থাৎ ২০১৪ সালেও মোদীর শপথগ্রহণের সময় উপস্থিত থাকা হয়নি শেখ হাসিনার। সেবারও তিনি বিদেশ সফরে গিয়েছিলেন। বাংলাদেশের সংসদের স্পিকার ড. শিরিন শারমিন চৌধুরী সেই বছরের ২৬ মে উপস্থিত হয়েছিলেন মোদীর শপথগ্রহণ প্রত্যক্ষ করতে।

Advertisement

আগামি ৩০ মে দ্বিতীয় বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন মোদী। সেই সঙ্গে তাঁর নতুন মন্ত্রিসভার মন্ত্রীরাও শপথ নেবেন। গত রবিবার নয়াদিল্লিতে অবস্থিত রাষ্ট্রপতির দফতর থেকে একথা জা‌নানো হয়। মার্কিন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প, চিনের রাষ্ট্রপতি শি জিংপিং, রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের মতো বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা মোদীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছিলেন মোদীকে প্রথম অভিনন্দন জানানো রাষ্ট্রপ্রধানদের অন্যতম। তিনি মোদীকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, ‘‘এই উজ্জ্বল রায় আসলে আপনার প্রতি বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের নাগকিরদের বিশ্বাসের প্রতিফলন।'' 

কুসংস্কার! জোর করে মাথা মুড়িয়ে নখ কেটে দেওয়া হল ষোলো জন নারী-পুরুষের

Advertisement

এবারের লোকসভা নির্বাচনে (Election 2019) ৫৪৩টি আসন‌ের মধ্যে ৫৪২টি আসনে নির্বাচন হয়েছিল। তার মধ্যে কেবল বিজেপিই পেয়েছে ৩০৩টি ভোট। ২০১৪-র থেকেও ২১টি বেশি। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ ছাপিয়ে গিয়েছে সাড়ে তিনশো। যেখানে ২৭২ ন্যূনতম আসন পেলেই নতুন সরকার গঠন করা যায়। সব মিলিয়ে নিরঙ্কুশ ভাবে ক্ষমতায় ফিরেছেন মোদী ও তাঁর জোটসঙ্গীরা। এদিকে প্রধান বিরোধী কংগ্রেসের জোটকে সাকুল্যে ৯১টি আসন পেয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে।

Advertisement