This Article is From Apr 29, 2019

২০১৬ সালে ঢাকা ক্যাফে আক্রমণে জড়িত দুই সন্দেহভাজনকে হত্যা করল বাংলাদেশ সেনা

জামাতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশ দলের সন্দেহভাজন সদস্যদের উপস্থিতির বিষয়ে তথ্য পাওয়ার পরই নিরাপত্তা বাহিনী এলাকাটি ঘিরে ফেলে।

২০১৬ সালে ঢাকা ক্যাফে আক্রমণে জড়িত দুই সন্দেহভাজনকে হত্যা করল বাংলাদেশ সেনা
ঢাকা:

বছর তিনেক আগের ঘটনা। ২০১৬ সালে ঢাকায় একটি ক্যাফেতে মারাত্মক হামলা চালায় সন্ত্রাসবাদীরা। এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত ইসলামপন্থী জঙ্গি দলের সন্দেহভাজন দুইজনকে হত্যা করেছে বাংলাদেশ নিরাপত্তা বাহিনী। সোমবার বাংলাদেশ নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে নিহত হন ওই দুই সন্দেহভাজন। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার একটি টিনের ছাওনি দেওয়া গোপন এলাকায় তল্লাশি চালায় নিরাপত্তা বাহিনী, এর পরেই গুলিতে নিহত হন ওই দু'জন। 

হাতে ভোট গুণতে গিয়ে ইন্দনেশিয়ায় প্রাণ গেল ২৭২ জনের

জামাতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশ দলের সন্দেহভাজন সদস্যদের উপস্থিতির বিষয়ে তথ্য পাওয়ার পরই নিরাপত্তা বাহিনী এলাকাটি ঘিরে ফেলে। বাংলাদেশের এই সন্ত্রাসবাদী দল ২০১৬ সালে ওই ক্যাফেতে আক্রমণ করে ২২ জনকে হত্যা করেছিল। র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়নের (র‍্যাব) আইনি ও মিডিয়া শাখার পরিচালক মুফতি মাহমুদ খান সাংবাদিকদের বলেন, “যখন আমাদের বাহিনী হানা দেয়, দরজাটি খোলা রাখার পরিবর্তে আমাদের কর্মীদের উপর গুলি চালায় জঙ্গিরা। তখনই আমাদের বাহিনীও পালটা গুলি চালায়।” 

আত্মহত্যা করলেন ঢাকার রানা প্লাজা দুর্ঘটনার 'নায়ক' হিমু

এখনও ওই আস্তানায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক রয়েছে এবং র‍্যাবের বিশেষ বাহিনী তা সরিয়ে ফেলার চেষ্টা করছে বলে তিনি জানান। মাহমুদ খান আরও জানান, বাড়ির মালিকসহ তিনজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। বাংলাদেশের ওই ক্যাফেতে জঙ্গি হামলার পরেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা “শূন্য সহনশীলতা নীতি”র আহ্বান জানান। ২০১৬ সালের জুলাই মাসে জঙ্গিরা ওই ক্যাফেতে হামলা চালায়। এই আক্রমণে ২২ জন মানুষ প্রাণ হারান যার অধিকাংশই বিদেশি। হামলার ১২ ঘণ্টার মধ্যে নিহত হন সকলেই।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.