Read in English
This Article is From Mar 13, 2019

রাষ্ট্রসঙ্ঘের সিদ্ধান্তের আগেই মাসুদকে গ্লোবাল টেররিস্ট বলল আমেরিকা

জইশ –ই – মহম্মদ(Jaish-E-Mohammad ) প্রধান  মাসুদ আজাহার(Masood Azahar) গ্লোবাল টেররিস্ট কিনা তা আজ-ই জানাবে রাষ্ট্রসঙ্ঘ।

Advertisement
ওয়ার্ল্ড

মাসুদকে(Masood Azahar) অনেক দিন ধরেই গ্লোবাল টেররিস্ট (global terrorist) তকমা দেওয়ার দাবি করছে  ভারত।

Highlights

  • মাসুদ আহাজার গ্লোবাল টেররিস্ট কিনা তা আজ-ই জানাবে রাষ্ট্রসঙ্ঘ
  • তার আগে মাসুদকে এই তকমা দেওয়ার ব্যাপারে আরও জোর দিল আমেরিকা
  • ভারতের বুকে ঘটে যাওয়া একাধিক জঙ্গি হামলার মাস্টারমাইন্ড মাসুদ
ওয়াশিংটন :

জইশ –ই – মহম্মদ (Jaish-E-Mohammad ) প্রধান  মাসুদ আহাজার (Masood Azahar)  গ্লোবাল টেররিস্ট(Global Terrorist) কিনা তা আজ-ই জানাবে রাষ্ট্রসঙ্ঘ (UN)। তার আগে  মাসুদকে এই তকমা দেওয়ার ব্যাপারে  আরও জোর দিল আমেরিকা। আমেরিকা ব্রিটেন এবং ফ্রান্সের আবদনের ভিত্তিতেই  মাসুদকে নিয়ে  বিচার প্রক্রিয়া শুরু করেছে  রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা পর্ষদ। সন্ত্রাসের রাজত্বে  মাসুদ চেনা নাম। মাস খানেক আগের পুলওয়ামা হোক বা  পাঠানকোট থেকে শুরু করে ভারতের বুকে  ঘটে যাওয়া একাধিক জঙ্গি হামলার মাস্টারমাইন্ড মাসুদ। পাক অধিকৃত কাশ্মীরে ঢুকে তার সংগঠনের জঙ্গি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রেই বোমা ফেলেছে  ভারতীয় বায়ুসেনা। তাকে অনেক দিন  ধরেই গ্লোবাল টেররিস্ট তকমা দেওয়ার দাবি করছে  ভারত।

জম্মু কাশ্মীরের সেনা নিয়োগ শিবিরে গ্রেনেড নিয়ে ঢুকে পড়ল এই ব্যক্তি, অল্পের জন্য রক্ষা

এই  প্রস্তাবনার বিরোধিতা  করে এসেছে চিন। নিরাপত্তা পরিষদের ভেটো দিতে সক্ষম পাঁচটি রাষ্ট্রের একটি চিন। বার বার সেভাবেই তারা মাসুদকে রক্ষা করে চলেছে। মাসুদের ব্যাপারে রাষ্ট্রসঙ্ঘ  সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে ট্রাম্প প্রশাসন মঙ্গলবার নিজেদের মনোভাব স্পষ্ট করেছে।  মার্কিন স্বরাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র রবার্ট পালান্ডিও বলেন, আজাহার জইশ-ই- মহম্মদের প্রধান। আর তাকে গ্লোবাল টেররিস্ট তকমা দেওয়া উচিত। সেটা না  দিলে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় জন্য  সমস্যা দেখা  দিতে পারে।

Advertisement

আন্তর্জাতিক সীমানা পেরিয়ে ভারতে ঢোকার চেষ্টা করছিল পাক ড্রোনঃ বিএসএফ

আদতে শেষ তিন বছর ধরে  চিনের আপত্তিতেই  পুলওয়ামা-সহ ভারতে হয়ে  যাওয়া একাধিক জঙ্গি হানার  মাস্টার মাইন্ড মৌলানা মাসুদ আজাহারকে রাষ্ট্রসঙ্ঘ ঘোষিত জঙ্গি-র তকমা দেওয়া  যাচ্ছে না। তবে পুলওয়ামার হামলার পর নিহত জওয়ানদের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছিল চিন। কিন্ত তার বেশি  কিছু করেনি বেজিং।    

Advertisement

 

                    

Advertisement

 

Advertisement