This Article is From Jul 30, 2019

ভাবতে পারেন! ১৯৭০ সাল থেকে নাকি সব ভূতুড়ে এই শহরের?

জাপানের তাইওয়ান শহরে পা রাখলেই মিলবে ভূতেদের একটি আস্ত শহর! ১৯৭০ সালে থেকে যে শহরটি শুনশান পড়ে রয়েছে।

ভাবতে পারেন! ১৯৭০ সাল থেকে নাকি সব ভূতুড়ে এই শহরের?

বেশির ভাগ বাড়িই ইউএফও আকারের। অনেকটা ডিমের শেপ বা ফ্লাইং সশারের মতো

খবরটা লিখতে বসে প্রথমেই মনে পড়ল পরিচালক অনীক দত্তের কথা। 'ভূতের ভবিষ্যত' আর 'ভবিষ্যতের ভূত'--- দুটো ছবিতেই তিনি ভূতের অস্তিত্ব এবং অবস্থিতি নিয়ে রীতিমতো চিন্তা প্রকাশ করেছিলেন। পরিচালক সম্ভবত জানেন না, জাপানের তাইওয়ানের (Taiwan) ওয়ানি শহরে পা রাখলেই মিলবে ভূতেদের একটি আস্ত শহর (ghost town)! ১৯৭০ (1970) সালে থেকে যে শহরটি শুনশান পড়ে রয়েছে। ভয়ে কেউ পা রাখেন না সেখানে দিনেদুপুরেও। যদি ঠিক দুপ্পুর বেলা যদি ভূতে ধরে বা ঢিল মারে!

দেখুন কাণ্ড! এবার আইআইটি-তে ক্লাস করতে এল গরু...!

কী দেখে সবাই বোঝেন, শহরটি ভূতেদের আস্তানা? সম্প্রতি, একটি ভিডিও প্রকাশ পেয়েছে ওই শহরের। সেখানে দেখা যাচ্ছে, বেশির ভাগ বাড়িই ইউএফও আকারের। অনেকটা ডিমের শেপ বা ফ্লাইং সশারের মতো। আর নয়তো চৌকো বা বক্সের মতো। যাকে গথিক শিল্পের ভাষায় বলে ভেঞ্চুরাস। এই বাড়িগুলো নাকি বানিয়েছিলেন আর্কিটেকচার মাত্তি সুরোনেন। কিন্তু কেউ জানে না আজও, এই আর্কিটেকচার কোথ থেকে এসেছিলেন। কবে বানিয়েছিলেন এই ধরনের বাড়ি।  বাড়ির বানানোর প্ল্যানও নাকি স্যাংশান হয়নি।

এমন অদ্ভূতুড়ে শহরের একটা ঘরে, শহরের আনাচেকানাচে কোথাও মানুষের দেখা পাবেন না! কেমন যেন সারাক্ষণ ছমছমে পরিবেশ। কেনই বা সাতের দশক থেকে খালি পড়ে আছে শহর! তাও কেউ জানে না। অনেকের ধারণা, বাড়িগুলির দাম অনেক। কারণ, একদম নতুন মডেলের এই বাড়িগুলো তৈরি করতে তখনকার সময়েই নাকি প্রচুর টাকা খরচ হয়েছিল। তাই হয়ত লোকে কিনতে পারেনি। 

দু'টো কলার দাম ৪৪২ টাকা! পাঁচতারার বিল মেটাতে গিয়ে তাজ্জব অভিনেতা রাহুল বোস

তবে শহরের বাইরের আশপাশের মানুষদের মতে, এই ধরনের অদ্ভূত শেপের বাড়িগুলো নাকি আদতে হানা বাড়ি! এই শহর তৈরির সময় নাকি একাধিক অলৈকিক ঘটনা, দুর্ঘটনা, আত্মহত্যার মতো ঘটনা ঘটেছে। তাই থেকেই শহরটি অভিশপ্ত!

ভূত আছে কি নেই, এই তর্ক থাক। তবে অনীক দত্ত শুনলে সত্যিই খুশি হতেন। ভূতেদের জন্যও কেউ এমন শহর বানাতে পারে!

Click for more trending news


.